ꙮꙮꙮআমাদের শরীর যে কোনো সময় সামান্য কারণেই অসুস্থ হয়ে পড়ে। মাঝে মাঝে এমনটা হয়ে যায় চিকিৎসকের পরামর্শ না নিয়ে কোনো উপায় থাকে না। তখন কাজে কামে ব্যাস্ত থাকলে চিকিৎসকের কাছে যাবার সময় পাই না। আর সেই সময় আমরা ধীরে ধীরে গুরুতর অসুখে পরে যায়। তাছাড়া যদি আগে থেকেই সাবধান থাকা যায় তবে হয়তো আমাদের এই দিনটা দেখতেই হবে না। তাই আগে ভাগে নিজে নিজে সচেতন থাকার জন্য কিছু ঘরোয়া টিপস নিয়ে এলাম আপনাদের জন্য , যারা কাজে এতটাই ব্যস্ত থাকেন যে নিজের শরীর সুস্থ রাখার সময় পান না । কিন্তু ব্যাবহারিক জীবনে যে সমস্ত কাজ গুলি করলে আমরা সুস্থ থাকতে পারি আজ সেগুলি নিয়ে এলাম। এর আগে হয়তো কেউ এই নিজে এতটা ভালো সহজ সরল ভাবে লিখে নি।
শরীর সুস্থ রাখতে পালনীয় ঘরোয়া নিয়ম
১) শরীর সুস্থ রাখতে হলে সবার আগে প্রয়োজন সেটা হলো, রাত ১১ টার আগে ঘুমোতে হবে এবং সকাল ৬ টায় ঘুম থেকে উঠতে হবে।
২) দুপুরে খাবার পর আধা ঘন্টা বিশ্রাম চাই।আর রাতের খাবারের পর সাথে সাথেই ঘুমিয়ে যাওয়া উচিত না । একটা প্রচলিত কথা আছে -" দুপুরে খাবার পর কিছুটা বিশ্রাম করবে আর রাতে খাবার পর এক মাইল পথ ভ্রমণ করব
৩) পানীয় জন সবসময় পরিষ্কার রাখতে হবে।খাবার আগে একবার দেখে নিতে হবে। যে পাত্রে জন থাকবে টা যেন ঢাকা থা
৪) যে ঘরে বাস করবেন, সেখানে যেন প্রচুর আলো বাতাস খেলে, কারণ আলো বাতাসহীন ঘর আসাস্থ কর । আলো বাতাস মানুষের জীবনে খুব প্রয়োজন ।
৫) স্যাঁতসেঁতে ঘরে বসবাস করা উচিত না। তাতে নানা রোগ ব্যাধি দেখা যায়।
৬) কখনো অতি ভোজন করতে নেই। তাই বলে খুব কম খাওয়াও ভালো না।
৭) প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টার বেশি পরিশ্রম করা যাবে না। শ্রমের সঙ্গে বিশ্রাম ও খাদ্য দুই প্রয়োজন।
৮) প্রতিদিন ৮-৯ ঘণ্টা ঘুমোতে হবে। কারণ ঘুম শরীরের পক্ষে বিশেষ প্রয়োজন ।
৯)
সব সময় মনকে হালকা রাখতে হবে, মন খারাপ রাখলে হবে না, শরীরের পক্ষে খুব ক্ষতিকর। অবসর সময়ে গান, বাজনা, খেলাধুলা করা প্রয়োজন ।
১০) পোশাক পরিচ্ছদ , শয্যা প্রভৃতি সব সময় পরিষ্কার রাখা প্রয়োজন ।
১১) সব সময় হালকা ও পুষ্টিকর ও সুষম খাদ্য খাবার খেতে হবে, কারণ দেহে সব রকম পদার্থের প্রয়োজন।
১২) খাদ্যে যাতে সব রকম ভিটামিন থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
১৩) মাদক দ্রব্য বা নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবন করা যাবে না। তা শরীরে পক্ষে খুব ক্ষতি কর। তাছাড়া ধূমপান কিংবা জর্দা পান খাওয়া যাবে না
১৪) প্রতিদিন স্নান করতে হবে।
গরম কালে পারলে দিনে দুই বার আর শীত কালে কমপক্ষে প্রতিদিন একবার স্নান করতে হবে । অবশ্য অসুস্থ থাকলে তার জন্য এটা ছার আছে।
১৫) যারা মানসিক পরিশ্রম বেশি করে তাদের নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত । দৌড়াদৌড়ি কিংবা সাঁতার কাটা কিংবা অশ্বারোহণ প্রভৃতি করলে ভালো হয়। তবে ৩৫-৪০ বৎসরের পর বেশি ব্যায়াম করা ভালো না ।
১৬) প্রতিদিন যেন অন্তত একবার পায়খানা পরিষ্কার হয়, সেদিকে নজর দিতে হবে
। পায়খানা পরিষ্কার করে সেই সব খাবার খেতে হবে ।
১৭) মাঝে মাঝে কিংবা মাসে ১-২ দিন কিছুটা খাবার খেয়ে বা হালকা খাবার খেয়ে দিন kata উচিত। রোজ একটা নির্দিষ্ট সময়ে খাবার খাওয়া ভালো।
১৮) প্রতিদিন সকালে বা সন্ধায় ফাঁকা জায়গা বা মাঠে বা পুকুরের ধারে কিছুক্ষণ ভ্রমণ করা খুব উপকারী।
১৯) অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা, রাত্রি জাগরণ, শরীরের পক্ষে খুব ক্ষতিকর। তাই অকারণে রাত্রি জাগরণ ভালো না ।
২০) দিনের কোনো কাজ বাকি রাখা ভালো না, সেই বিষয়টা নিয়েই রাত্রে দুশ্চিন্তা বাড়বে। শরীর খারাপ হবে।
দেশের বিদেশের অনেক পণ্ডিত ব্যাক্তি বলছেন, যারা এই সব নিয়ম নিয়মিত মেনে চলবে তাদের দীর্ঘ পরমায়ু লাভ করবে।
আমাদের লেখা আপনাদের
ভালো লাইক ও শেয়ার করবেন এবং সবাইকে যুক্ত হতে বলবেন। যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন।
Youtube
LIKE AND SHARE MY POST AND PAGE
ReplyDeleteVERY NICE
ReplyDelete