HEALTH TIPS लेबलों वाले संदेश दिखाए जा रहे हैं. सभी संदेश दिखाएं
HEALTH TIPS लेबलों वाले संदेश दिखाए जा रहे हैं. सभी संदेश दिखाएं

सोमवार, 7 मार्च 2022

আমের ভালো মন্দ দিক


আমের মুকুল গাছের ডোগায় দেখে এটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না যে, আমের সময় সামনেই আছে, আর তার সঙ্গে সঙ্গে আম খাওয়ায় দিনও। তবে আম খাওয়া র আগে জেনে নিতে হবে আমের ভালো মন্দ দিক গুলি।

আমে কি কি আছে
1) গ্রীষ্মের মৌসুমে আম খেতে সবাই পছন্দ করে। ভিটামিন এ, বি, সি, ই, কে ছাড়াও প্রয়োজনীয় সব খনিজ উপাদান আমে রয়েছে। আমে পলিফেনল, ট্রাইটারপেন এবং লুপেওলের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা শরীরের জন্য অপরিহার্য বলে বিবেচিত হয়। আমের মধ্যে প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়, কিন্তু কোনো জিনিস বেশি খেলে ক্ষতি হতে পারে। খুব বেশি আম খেলে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। তাই আম খাওয়ার সময় কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখা জরুরি।

2) আমে পলিফেনল, ট্রাইটারপেন এবং লুপেওলের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা শরীরের জন্য অপরিহার্য বলে বিবেচিত হয়। আমের মধ্যে প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়, কিন্তু কোনো জিনিস বেশি খেলে ক্ষতি হতে পারে। খুব বেশি আম খেলে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে।

আম বেশি খেলে কি হবে
ডায়াবেটিস রোগীদের সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত- আমে প্রাকৃতিক চিনি থাকলেও এই প্রাকৃতিক চিনিও আমাদের শরীরে সীমিত পরিমাণে থাকা উচিত। বেশি করে আম খেলে ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করা খুব দ্রুত বেড়ে যায়। তাই দিনে এক বা দুটির বেশি আম একেবারেই খাবেন না। ডায়াবেটিস রোগীরাও তাদের চিনির মাত্রা পরীক্ষা করে দেখতে পারেন আম কতটা প্রভাব ফেলছে। আম শরীরকে গরম করেও দেয় এবং অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে মুখে ফোঁড়া ও ব্রণ হতে পারে। অতিরিক্ত আম আপনার মুখের সৌন্দর্য নষ্ট করতে পারে। আমে উরুশিওল নামক রাসায়নিক উপাদান রয়েছে। কিছু লোকের মধ্যে এটি ফুসকুড়ি সৃষ্টি করতে শুরু করে। আমের তরল পদার্থ থাকে, খাওয়ার আগে তা পরিষ্কার না করলে দাদ ও চুলকানি হতে পারে। ভুলবশত যদি এটি গলায় চলে যায়, তবে এটি ব্যথার সঙ্গে ফোলাভাবও সৃষ্টি করে।আম খেতে যতটা মিষ্টি স্বাদের, পেটের জন্যও ততটাই ক্ষতিকর। আমে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায়। আম বেশি খেলে ডায়রিয়া ও পেটে ব্যথা হতে পারে। আমে ক্যালরির পরিমাণ অনেক বেশি। একটি মাঝারি আকারের আমে ১৩৫ ক্যালরি থাকে। অনেক বেশি আম খেলে ওজন বাড়তে পারে। অতএব, আপনি যদি আপনার স্থূলতা নিয়ন্ত্রণ করতে চান তবে সীমিত পরিমাণে আম খান। কিছু মানুষের আম থেকে অ্যালার্জি হয়। আম খেলে চোখ ও নাক দিয়ে জল পড়া, শ্বাসকষ্ট, পেটে ব্যথা, হাঁচির মতো সমস্যা হতে শুরু করে। আপনিও যদি আম খাওয়ার পর এমন কোনো সমস্যা অনুভব করেন, তাহলে কয়েকদিন আম খাওয়া বন্ধ করুন এবং দেখুন আমের কারণে আপনিও এই সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন কিনা।

 বেশি আম  খাওয়ার আগে সাবধান
বেশি করে আম খাওয়ার পর কিছু লোকের মধ্যে অ্যানাফাইল্যাকটিক শকের লক্ষণ দেখা যায়। এটি এক ধরনের অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া যাতে বমি বমি ভাব, বমি এবং শক অনুভূত হয়। সময়মতো সঠিক চিকিৎসা না হলে এটি একজন মানুষকে অজ্ঞানও করে দিতে পারে। আমকে গরম ফল হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কিছু গবেষণায় বলা হয়েছে, বেশি করে আম খেলে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায়।  এখনও এই বিষয়ে আরও গবেষণা করা প্রয়োজন। আয়ুর্বেদ অনুসারে, দুধের সঙ্গে আম কখনই খাওয়া উচিত নয়। এটা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। আপনি যদি আর্থ্রাইটিস এবং সাইনাসের মতো রোগে ভুগছেন তবে আম থেকে দূরে থাকা আপনার জন্য ভালো। সীমিত পরিমাণে আম খেলে ক্ষতি নেই। সুতরাং, পরিমাণ বুঝেই আম খাওয়া উচিত।

আম খাওয়া র কিছু ভালো দিক
১) আম খেলে শরীরে ভিটামিন বৃদ্ধি পায়। ফলে ত্বক খুব মসৃন ও পরিষ্কার হয় ।
২) আম খেলে শরীরের পাঁচন ক্রিয়া ভালো কাজ করে।
৩) শরীরে মিষ্টি প্রয়োজন হয়। আম খেলে সেটাও পূরণ হয়ে যায়।
৪) আম খেলে শরীরে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। শরীরে কাজ করার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় ।

আমাদের লেখা আপনাকে ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক ও শেয়ার করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ।


আমাদের সাথে যুক্ত হতে আমাদের চ্যানেল টি subscribe করুন।













 

मंगलवार, 15 फ़रवरी 2022

রাতে ঘুমের সমস্যা? কোন খাবার খেলে এই সমস্যা ? তবে এর সমাধান কি?

Picture From-Ei Somoy

 রাতে ঘুমের সমস্যা? কোন খাবার খেলে এই সমস্যা ? তবে দেখে নেওয়া যাক এর সমাধান কি?

১) শরীর ও মন সুস্থ থাকলে ঘুম খুব ভালো হয়। তাই প্রথমেই এগুলো ঠিক রাখতে হবে। তাছাড়া সুস্থ থাকার জন্য পর্যাপ্ত ঘুমেরও প্রয়োজন । 

২) অনেক সময়ই আমরা নিদ্রাহীনতায় ভুগি। এখনকার লাইফস্টাইল এজন্য  দায়ী। এর জন্য অনেক অংসে দায়ী রয়েছে আমাদের খাদ্যাভ্যাস। এমন বেশ  কয়েকটি খাবার রয়েছে যেগুলি রাতে এড়িয়ে গেলে ঘুম ভাল হতে পারে।

৩) এই তালিকায় প্রথমেই থাকছে   - ফ্রায়েড ফুডস বা ভেজে তৈরি করা খাবার। চিকেন পপকর্ন ও ডিপ ফ্রায়েড ভেজিটেবলস জাতীয় খাবার অ্যাসিডিটির কারণ হয়ে উঠতে পারে। তাই রাতে এই খাবার এড়িয়ে যাওয়ায় ভালো।

                                          

৪) অতিরিক্ত মশলা যুক্ত খাবার রাতে না খাওয়ায় ভালো। বিশেষ করে বিরিয়ানির মতো মশলাজাতীয় খাবারে অম্বল-বুকজ্বালার সমস্যা দেখা দিতে পারে। তবে যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে তাদের আরো বেশি সমস্যা। তাই রাতে এই খাবার এড়িয়ে যাওয়া ভাল।

                                           

৫) তারপর বলতে হয় চকলেট নিয়ে। চকোলেটে সামান্য পরিমাণ ক্যাফিন থাকে, তবে এর পরিমাণ সামান্য হলেও  ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। কাজেই রাতে এটা না খাওয়া ভাল।

                                                  

৬) উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবার তো আগেই বাদ দিতে হবে। কারণ পনির বা ডিমের মতো উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবার রাতে খেলে পেট খারাপ হতে পারে। কাজেই রাতে এই খাবার এড়ালে ঘুমের সমস্যা হবে না।

                                         

৭)  চা পান রাতে করা উচিত না। কারণ অতিরিক্ত চা পান করলে ঘুমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই এটাও এড়িয়ে যেতে হবে ।

                                         

৮)  সর্বোপরি, শারীরিক ও মানসিক শান্তি বজায় রাখতে হবে। কারণ রাতে ঘুমের জন্য এটার একান্ত প্রয়োজন। 

ঘুমের সমস্যার ঘরোয়া সমাধান

                                 

১.  প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমানোর অভ্যাস করুন। ছুটির দিনসহ প্রতিদিন একই সময়ে ঘুম থেকে উঠে পড়ুন।

২.  শোয়ার ঘর কেবল ঘুমের জন্য ব্যবহার করুন। সেখানে যেন অতিরিক্ত শব্দ বা আলো না থাকে।0

৩. ঘুমের আগে হালকা গরম পানির গোসল, বই পড়া, মৃদু গান, উপাসনা বা ইয়োগা সাহায্য করতে পারে। বারবার ঘড়ি দেখবেন না।  

৪.  জোর করে ঘুমের চেষ্টা করবেন না। ২০ মিনিটের মধ্যে ঘুম না এলে উঠে পড়ুন। অন্য ঘরে যান, হালকা কিছু পড়ুন ঘুম না আসা পর্যন্ত।

৫. দুপুরে ৩০ মিনিটের বেশি বিশ্রাম নেবেন না, তা তিনটার আগেই সেরে নিন।

৬. ঘুমানোর চার-ছয় ঘণ্টা আগে ভারী কাজ, ব্যায়াম এবং অ্যালকোহল, কফি, ধূমপান এড়িয়ে চলুন।

৭. ঘুমানোর দুই ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খেয়ে নিন। এরপর খিদে পেলে এক গ্লাস দুধ খেতে পারেন।

ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।



शुक्रवार, 4 फ़रवरी 2022

এ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতির কিছু নিয়ম কানুন

এ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতির কিছু নিয়ম কানুন

এ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতির কিছু নিয়ম কানুন

বর্তমান সময়ে এ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসার বাজার খুব রমরমিয়ে উঠেছে। তবে কেউ সঠিক জ্ঞান লাভ করার পর এই পেশার সাথে যুক্ত হয়েছেন, আবার কেউ অপ্ল স্বল্প জেনেই কাজে যুক্ত হয়েছেন । তাদের ক্ষেত্রে এই লেখা খুব কাজে আসবে। কিংবা যারা নিজেই প্রাথমিক চিকিৎসাটা বাড়িতেই সেরে নিতে চান তাদের কাছে খুব উপযোগী হবে এটি ।


এ্যালোপ্যাথিক ঔষুধ যেমন বিভিন্ন প্রকার হয়ে থাকে ঠিক তেমনি টাকা ভিন্ন ভিন্ন উপায়ে শরীরে প্রয়োগ করা হয়ে থাকে। বিভিন্ন প্রকার স্থানিক প্রয়োগের ঔষুধ এবং নানান ধরনের খাবার ঔষুধ, এমনকি ইনজেকশন প্রভৃতি আছে। তাই প্রতিটি ঔষুধ ও তার প্রয়োগ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজন।

এ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা করতে গেলে প্রথমেই কতগুলি প্রয়োজনীয় নিয়ম কানুন অবশ্যই মেনে চলতে হবে --- টা না হলে সঠিক চিকিৎসা করা সম্ভব হয়ে না, এর ফলে ফল হতে পরে  হিতে বিপরীত। 


এ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতির কিছু নিয়ম কানুন

১) এই ঔষুধ কেবলমাত্র লক্ষণের উপর নির্ভর করে দেওয়া উচিত না । তাতে ফল অন্য রকম হতে পারে । তাই সবার আগে সঠিক রোগ ও তার কারণ নির্ণয় করতে হবে। তবে রোগ নির্ণয় করার আগে সাধারণ কষ্ট উপশম কারি চিকিৎসা করতে হবে, যাকে বলে প্যালিয়েটিক চিকিৎসা। যদিও এটাই প্রকৃতি চিকিৎসা নয়।

২) যদি রোগ ঠিক ভাবে ধরা না যায়, তবে অবশ্যই প্যাথলজির সাহায্য নিতে হবে । এতে রোগীর রক্ত, মল, মূত্র , কফ, প্রয়োজন অনুযায়ী অণুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে পরীক্ষার প্রয়োজন । কোনো কোনো ক্ষেত্রে রোগীর বুকের বা পেটের ছবি করতে হয় ।
                                                         

৩) কোনো ঔষুধ বা ইনজেকশন কখনো সঠিক মাত্রা না জেনে প্রয়োগ করা উচিত না।

৪) যদি কোনো ঔষুধে allergy বা reaction dekha যায়, তা হলে সঙ্গে সঙ্গে ওই ঔষুধ বন্ধ করতে হবে ।

                                                         

৫) Lanoxin, Strychine, Morphine, Caffeine, Adrenaline প্রভৃতি ঔষুধের সঠিক গুণাগুণ না জেনে  বা মাত্রা  বা প্রয়োগবিধী না জেনে প্রয়োগ করা উচিত না।
                                                            
৬) ঘুমের ঔষুধ -- Valium, Gardinal, Chonazepum, Librus, Ativon, Calmpose, Nitrosin 5 প্রভৃতির সঠিক মাত্রা না জেনে ব্যাবহার করা মোটেই যাবে না। মনে রাখতে হবে প্রয়োজন ছাড়া ঘুমের ঔষধ প্রয়োগ করা যাবে না।
                                                                 
৭) করা ঔষুধ তখনই প্রয়োগ করা যাবে যদি তার প্রয়োজন হয় । নয়তো দেওয়া যাবে না
৮) দীর্ঘদিন ধরে একই ঔষুধ খাবার ফলে জীবাণু গুলি Resistant হতে পারে। তাই ঔষুধ Change করে নেওয়ায় ভালো হবে। 

৯) অনেকই চিকিৎসার প্রথমেই Terramycin বা Tetracycline জাতীয় ঔষুধ প্রয়োগ করেন দ্রুত সুস্থ করার জন্য কিন্তু এটা ঠিক না ।
                                                            

১০) রোগীকে ঔষুধ দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে উপযুক্ত আনুষঙ্গিক বাবস্থাদিও যেমন খাবার বা পথ্য কি কি নেওয়া উচিত তার নির্দেশ করে দেওয়া ।

১১) রোগীর কিভাবে শুশ্রুষা হবে সেটাও ভালো ভাবে তাকে বুঝিয়ে দিতে হবে । সেই হিসাবে রোগী সাবধান থাকবে।

১২) রোগীর প্রেসক্রিপশন সব সময় পরিষ্কার ভাবে লিখতে হবে, তা না হলে ঔষুধ বিক্রেতার বুঝতে অসুবিধা হতে পারে।
                                                            



১৩) যদি কোনো রোগ কঠিন বা নিজের ক্ষমতার বাইরে , এরূপ বুঝতে পারলে অবশ্যই Specialist কে দেখাতে হবে।

১৪) পাউডার, ট্যাবলেট, পিল, মিক্সচার, ইমানসন প্রভৃতি নানাভবে দেওয়া হয় । তবে কোন রোগের কি অবস্থায় কোন ধরনের ঔষুধ প্রয়োগ করা যাবে সেটা অবশ্যই আগে জানতে হবে।

১৫) সাব কিউটেনিয়াস ইনজেকশন যতটা কাজ করে তার চেয়ে intra muslar এ দ্রুত কাজ হয়, তার চেয়ে আরো দ্রুত কাজ করে intravenous। তবে সব সময় সেটা প্রয়োগ করা যায় না। 

                                                           

১৬) অনেক সময় মিক্সচার বা পাউডার ইত্যাদি prescription করার সময় এক জাতীয় ঔষুধের সাথে বিপরীত জাতীয় prescription হয়। এটিকে ইঙ্কম্প্যাটিবিলিটি বলে। তাই এই রকম ঔষুধ লিখতে গেলে কোনটার সঙ্গে কোনটা চলবে তা জানা কর্তব্য।
ডাঃ পান্ডের "ফার্মাকোলজি" বা "ফার্মাকোপিয়া" 

উপরের নিয়ম কানুন গুলি মেনে চললে যে কোন সাধারণ রোগের চিকিৎসা অনায়াসেই করা যেতে পারে। তবে সব বিষয় আগে জেনে নিয়ে প্রয়োগ করা উচিত ।


WWW.EVERYTHING0635.BLOGSPOT.COM

























 

मंगलवार, 1 फ़रवरी 2022

মানব দেহে রক্ত

 

মানব দেহের পরিচয় দিতে গেলে বৈজ্ঞানিক মতে তাকে চারটি ভাগে ভাগ করা যায় । এই চারটি ভাগকে আরো বিশ্লেষণ করলে একাধিক ভাগের হিসাব পাওয়া যায়। বিভিন্ন প্রকার কোষ, বিভিন্ন প্রকার কলা, অনেক রকম গ্রন্থি, একাধিক রকমের অস্থি বা হাড়, বিভিন্ন প্রকার পেশী, এবং সর্বোপরি রক্ত। এই ভাগে আমরা রক্ত নিয়ে আলোচনা করবো ও জানবো।

রক্ত কি
মানবদেহের বিভিন্ন উপাদান গুলির মধ্যে রক্তের ভূমিকা অপরিসীম। রক্ত একটি তরল জলীয় পদার্থ। এর রঙ লাল। এটি পরিবহন নালী, শিরা ও ধমনী দিয়ে বাহিত হয়ে জীবকোষের সঞ্জীবনী শক্তির প্রয়োজনীয় খাদ্য ও ফুসফুস থেকে শ্বাস ও প্রশ্বাসের অক্সিজেন নিয়ে হৃৎপিন্ডে ফিরে আসে। দেহ থেকে নিঃসৃত বর্জনীয় পদার্থ ও কার্বন ডাই অক্সাইড নিয়ে বিশুদ্ধ করার জন্য ফুসফুসে রক্ত প্রবাহিত হয়।

এই রক্ত দেহের জীবনী শক্তির অনেক কিছুই বহন করে। দেহকে একদিকে ফুসফুসের মাধ্যমে রক্ত বিশুদ্ধ করতে হয়, অন্যদিকে লিভারে এই রক্ত খাদ্য দ্রব্য জমা করে তা শরীরের কাজে লাগায়।

আবার রক্ত কিডনি তে গিয়ে ছাকনির কাজ করে এবং অশুদ্ধ পদার্থ সব বের করে দেয় । দেহের মধ্যে যে খাদ্য প্রবেশ করে, তার থেকে উদ্ভূত প্রয়োজনীয় গ্লুকোজ রক্ত দ্বারা ব্যাহত হয়ে শরীরের সব টিসুকে সঞ্জীবিত, বর্ধিত ও নতুন পুষ্টির কাজে লাগায়। এমনকি শরীরে তাপ সৃষ্টি হলে তা রক্তের দ্বারা বাহিত হয়। 

রক্তের উপাদান

রক্তের উপাদান হলো প্রধানত একটি তরল পদার্থ আর তাতে ভাসমান লোহিত রক্ত কণিকা ও শ্বেত রক্ত কণিকা। রক্তে অসংখ্য লোহিত রক্ত কণিকা থাকায় রক্তের রঙ লাল হয় । শ্বেত রক্ত কণিকা গুলি দেহকে বাইরের থেকে আগত সব জীবাণু থেকে রক্ষা করে। বিভিন্ন ধতবিক পদার্থ গুলি রক্তের বিভিন্ন অংশে প্রস্তুত হয়। তার মধ্যে প্রধান লোহ , ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, পটাসিয়াম, সামান্য তামা আর আয়োডিন প্রভৃতি ।
                                                      

লোহ হিসাবে লোহিত রক্ত কণিকার মধ্যে থেকে অক্সিজেন ও কার্বন ডাই অক্সাইড জীব কোসে আদান প্রদান করে। হিমোগ্লোবিন কোষে অক্সিজেন পৌঁছে দেয় এবং কার্বন ডাই অক্সাইড ত্যাগ করার জন্য বহন করে আনে। তাই রক্তে লোহার ভাগ বেশি থাকে । রক্ত গন্ধহীন বা স্বাদহীন নয় । রক্তের গন্ধ আঁশটে ধরনের । 
                                             
রক্ত ক্ষারকীয়, কিন্তু শরীরে অম্ল বেশি জমলে তা শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর। রক্তের স্বাদ লবণাক্ত, রক্তের আপেক্ষিক গুরুত্ব ১০৮০-১০৯০ ( জলকে ১০০০ ধরলে তার তুলনায়) রক্তের উত্তাপ দেহে প্রবাহমান অবস্থায় থাকে, ৯৮.৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট।

রক্তের কণিকার প্রকার ভেদ  একটি ছকের সাহায্যে দেখানো হল

                                         

রক্তের গ্রুপ ছবির সাহায্যে দেখানো হলো
                                           
                                           

রক্তের পরিমাণ
সাধারণত একটি মানুষের যা ওজন তার ১২ ভাগের ১ ভাগ হলো রক্তের ওজন। তবে বিদেশিদের দেহে এটি ১৩ ভাগের ১ ভাগ হয়।


রক্তের পরিবহন
মানব দেহের হৃৎপিণ্ডের রক্তিবহ নালীদের কি সম্পর্ক ও কিভাবে রক্ত সঞ্চালন হয়ে থাকে, এটি সম্পূর্ণ ভাবে জানা যায় রক্তের পরিবহন সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করলে। বাম নিলয় থেকে শুদ্ধ রক্ত প্রধান ধমনী দিয়ে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। সেখান থেকে প্রধান দুটি শিরা যথাক্রমে সুপিরিয়র ও ইনফিরিয়োর ভেনা কাভার মাধ্যমে অশুদ্ধ রক্ত শেষ পর্যন্ত ফিরে আসে দক্ষিণ অলিন্দে।

দক্ষিণ অলিন্দ থেকে দক্ষিণ নিলয়ে নেমে আসে। সেখান থেকে তা পাম্প হয়ে পরিষ্কার হবার জন্যে চলে যায় পালমোনারি আটারির মাধ্যমে ফুসফুসে। সেখান থেকে তা পরিষ্কার হয়ে পালমোনারি ভেন দিয়ে নেমে আসে বাম অলিন্দে। তা থেকে ভালবের মাধ্যমে বাম নিলয় দিয়ে নেমে আসে বাম অলিন্দে। তা থেকে ভালভের মাধ্যমে বাম নিলয় দিয়ে নেমে আসে। আবার তা ওটা দিয়ে সারা শরীরে পরিবাহিত হয় । এই ভাবে রক্ত চক্রাকারে হৃৎপিণ্ড থেকে বেরিয়ে সারা দেহে ছড়িয়ে পড়ে আবার ফিরে আসে।
এই চক্র হলো -- বাম নিলয় - > ধমনী -> শিরা -> ডান অলিন্দ -> ডান নিলয় -> ফুসফুস  ধমনী -> ফুসফুস -> ফুসফুস শিরা -> বাম অলিন্দ -> বাম নিলয়।
                                                      
দুটি অলিন্দ যখন সংকুচিত হয় তখন রক্ত নিলয়ে নেমে আসে। সেই সময় এক ধরনের শব্দ হয়, আবার যখন রক্ত নিলয় থেকে দেহে সঞ্চারিত হয় তখন অন্য ধরনের শব্দ হয় । এই দুটি শব্দ আমরা হৃৎপিন্ডে স্টেথোস্কোপ বসিয়ে শুনতে পাই। তা হলো লাব - ডাব - লা - ডাব।

রক্তের কাজ ছবির সাহায্যে দেখানো হলো

                                        



FACEBOOK
YOUTUBE




















रविवार, 30 जनवरी 2022

শরীর সুস্থ রাখতে পালনীয় ২০ টি ঘরোয়া নিয়ম


ꙮꙮꙮআমাদের শরীর যে কোনো সময় সামান্য কারণেই অসুস্থ হয়ে পড়ে। মাঝে মাঝে এমনটা হয়ে যায় চিকিৎসকের পরামর্শ না নিয়ে কোনো উপায় থাকে না। তখন কাজে কামে ব্যাস্ত থাকলে চিকিৎসকের কাছে যাবার সময় পাই না। আর সেই সময় আমরা ধীরে ধীরে গুরুতর অসুখে পরে যায়। তাছাড়া যদি আগে থেকেই সাবধান থাকা যায় তবে হয়তো আমাদের এই দিনটা দেখতেই হবে না। তাই আগে ভাগে নিজে নিজে সচেতন থাকার জন্য কিছু ঘরোয়া টিপস নিয়ে এলাম আপনাদের জন্য , যারা কাজে এতটাই ব্যস্ত থাকেন যে নিজের শরীর সুস্থ রাখার সময় পান না কিন্তু ব্যাবহারিক জীবনে যে সমস্ত কাজ গুলি করলে আমরা সুস্থ থাকতে পারি আজ সেগুলি নিয়ে এলাম। এর আগে হয়তো কেউ এই নিজে এতটা ভালো সহজ সরল ভাবে লিখে নি।

শরীর সুস্থ রাখতে পালনীয় ঘরোয়া নিয়ম

) শরীর সুস্থ রাখতে হলে সবার আগে প্রয়োজন সেটা হলো, রাত ১১ টার আগে ঘুমোতে হবে এবং সকাল টায় ঘুম থেকে উঠতে হবে।

) দুপুরে খাবার পর আধা ঘন্টা বিশ্রাম চাই।আর রাতের খাবারের পর সাথে সাথেই ঘুমিয়ে যাওয়া উচিত না একটা প্রচলিত কথা আছে -" দুপুরে খাবার পর কিছুটা বিশ্রাম করবে আর রাতে খাবার পর এক মাইল পথ ভ্রমণ করব                  


) পানীয় জন সবসময় পরিষ্কার রাখতে হবে।খাবার আগে একবার দেখে নিতে হবে। যে পাত্রে জন থাকবে টা যেন ঢাকা থা


) যে ঘরে বাস করবেন, সেখানে যেন প্রচুর আলো বাতাস খেলে, কারণ আলো বাতাসহীন ঘর আসাস্থ কর আলো বাতাস মানুষের জীবনে খুব প্রয়োজন

                                                      

) স্যাঁতসেঁতে ঘরে বসবাস করা উচিত না। তাতে নানা রোগ ব্যাধি দেখা যায়।

                                                      

) কখনো অতি ভোজন করতে নেই। তাই বলে খুব কম খাওয়াও ভালো না।

                                                      

 

) প্রতিদিন - ঘণ্টার বেশি পরিশ্রম করা যাবে না। শ্রমের সঙ্গে বিশ্রাম খাদ্য দুই প্রয়োজন।

                                                      

) প্রতিদিন - ঘণ্টা ঘুমোতে হবে। কারণ ঘুম শরীরের পক্ষে বিশেষ প্রয়োজন

                                                       

)  সব সময় মনকে হালকা রাখতে হবে, মন খারাপ রাখলে হবে না, শরীরের পক্ষে খুব ক্ষতিকর। অবসর সময়ে গান, বাজনা, খেলাধুলা করা প্রয়োজন

                                                              

১০) পোশাক পরিচ্ছদ , শয্যা প্রভৃতি সব সময় পরিষ্কার রাখা প্রয়োজন

                                                      

১১) সব সময় হালকা পুষ্টিকর সুষম খাদ্য  খাবার  খেতে হবে,  কারণ দেহে সব রকম পদার্থের প্রয়োজন।

                                                          

১২) খাদ্যে যাতে সব রকম ভিটামিন থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

                                                          

১৩) মাদক দ্রব্য বা নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবন করা যাবে না। তা শরীরে পক্ষে খুব ক্ষতি কর। তাছাড়া ধূমপান কিংবা জর্দা পান খাওয়া যাবে না

                                                          

১৪) প্রতিদিন স্নান করতে হবে।  গরম কালে পারলে দিনে দুই বার আর শীত কালে কমপক্ষে প্রতিদিন একবার স্নান করতে হবে অবশ্য অসুস্থ থাকলে তার জন্য এটা ছার আছে।

                                                              

১৫) যারা মানসিক পরিশ্রম বেশি করে তাদের নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত দৌড়াদৌড়ি কিংবা সাঁতার কাটা কিংবা অশ্বারোহণ প্রভৃতি করলে ভালো হয়। তবে ৩৫-৪০ বৎসরের পর বেশি ব্যায়াম করা ভালো না

                                                                

১৬) প্রতিদিন যেন অন্তত একবার পায়খানা পরিষ্কার হয়, সেদিকে নজর দিতে হবে  পায়খানা পরিষ্কার করে সেই সব খাবার খেতে হবে

১৭) মাঝে মাঝে কিংবা মাসে - দিন কিছুটা খাবার খেয়ে বা হালকা খাবার খেয়ে দিন kata উচিত। রোজ একটা নির্দিষ্ট সময়ে খাবার খাওয়া ভালো।

 

১৮) প্রতিদিন সকালে বা সন্ধায় ফাঁকা জায়গা বা মাঠে বা পুকুরের ধারে কিছুক্ষণ ভ্রমণ করা খুব উপকারী।

                                                                 

১৯) অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা, রাত্রি জাগরণ, শরীরের পক্ষে খুব ক্ষতিকর। তাই অকারণে রাত্রি জাগরণ ভালো না

২০) দিনের কোনো কাজ বাকি রাখা ভালো না, সেই বিষয়টা নিয়েই রাত্রে দুশ্চিন্তা বাড়বে। শরীর খারাপ হবে।

 

দেশের বিদেশের অনেক পণ্ডিত ব্যাক্তি বলছেন, যারা এই সব নিয়ম নিয়মিত মেনে চলবে তাদের দীর্ঘ পরমায়ু লাভ করবে।

 

 

আমাদের লেখা আপনাদের ভালো লাইক ও শেয়ার করবেন এবং সবাইকে যুক্ত হতে বলবেন। যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন।

 

Download pdf

Youtube

Facebook



Featured Post

सामान्य हिंदी की तैयारी Samanya Gyan लुसेंट सामान्य हिंदी PDF सामान्य हिंदी के 51 महत्वपूर्ण प्रश्न Samanya Gyan ke prashn सामान्य हिंदी व्याकरण

सामान्य हिंदी की तैयारी Samanya Gyan लुसेंट सामान्य हिंदी PDF सामान्य हिंदी के 51 महत्वपूर्ण प्रश्न Samanya Gyan ke prashn सामान्य हिंदी व्य...