Skip to main content

Posts

Showing posts with the label HEALTH TIPS

আমের ভালো মন্দ দিক

আমের মুকুল গাছের ডোগায় দেখে এটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না যে, আমের সময় সামনেই আছে, আর তার সঙ্গে সঙ্গে আম খাওয়ায় দিনও। তবে আম খাওয়া র আগে জেনে নিতে হবে আমের ভালো মন্দ দিক গুলি। আমে কি কি আছে 1) গ্রীষ্মের মৌসুমে আম খেতে সবাই পছন্দ করে। ভিটামিন এ, বি, সি, ই, কে ছাড়াও প্রয়োজনীয় সব খনিজ উপাদান আমে রয়েছে। আমে পলিফেনল, ট্রাইটারপেন এবং লুপেওলের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা শরীরের জন্য অপরিহার্য বলে বিবেচিত হয়। আমের মধ্যে প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়, কিন্তু কোনো জিনিস বেশি খেলে ক্ষতি হতে পারে। খুব বেশি আম খেলে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। তাই আম খাওয়ার সময় কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখা জরুরি। 2) আমে পলিফেনল, ট্রাইটারপেন এবং লুপেওলের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা শরীরের জন্য অপরিহার্য বলে বিবেচিত হয়। আমের মধ্যে প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়, কিন্তু কোনো জিনিস বেশি খেলে ক্ষতি হতে পারে। খুব বেশি আম খেলে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। আম বেশি খেলে কি হবে ডায়াবেটিস রোগীদের সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত- আমে প্রাকৃতিক চিনি থাকলেও এই প্রাকৃতিক চিনিও আমাদের শরী...

রাতে ঘুমের সমস্যা? কোন খাবার খেলে এই সমস্যা ? তবে এর সমাধান কি?

Picture From-Ei Somoy  রাতে ঘুমের সমস্যা? কোন খাবার খেলে এই সমস্যা ? তবে দেখে নেওয়া যাক এর সমাধান কি? ১) শরীর ও মন সুস্থ থাকলে ঘুম খুব ভালো হয়। তাই প্রথমেই এগুলো ঠিক রাখতে হবে। তাছাড়া সুস্থ থাকার জন্য পর্যাপ্ত ঘুমেরও প্রয়োজন ।  ২) অনেক সময়ই আমরা নিদ্রাহীনতায় ভুগি। এখনকার লাইফস্টাইল এজন্য  দায়ী। এর জন্য অনেক অংসে দায়ী রয়েছে আমাদের খাদ্যাভ্যাস। এমন বেশ  কয়েকটি খাবার রয়েছে যেগুলি রাতে এড়িয়ে গেলে ঘুম ভাল হতে পারে। ৩) এই তালিকায় প্রথমেই থাকছে   - ফ্রায়েড ফুডস বা ভেজে তৈরি করা খাবার। চিকেন পপকর্ন ও ডিপ ফ্রায়েড ভেজিটেবলস জাতীয় খাবার অ্যাসিডিটির কারণ হয়ে উঠতে পারে। তাই রাতে এই খাবার এড়িয়ে যাওয়ায় ভালো।                                            ৪) অতিরিক্ত মশলা যুক্ত খাবার রাতে না খাওয়ায় ভালো। বিশেষ করে বিরিয়ানির মতো মশলাজাতীয় খাবারে অম্বল-বুকজ্বালার সমস্যা দেখা দিতে পারে। তবে যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে তাদের আরো বেশি সমস্যা। তাই রাতে এই খাবার...

এ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতির কিছু নিয়ম কানুন

এ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতির কিছু নিয়ম কানুন বর্তমান সময়ে এ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসার বাজার খুব রমরমিয়ে উঠেছে। তবে কেউ সঠিক জ্ঞান লাভ করার পর এই পেশার সাথে যুক্ত হয়েছেন, আবার কেউ অপ্ল স্বল্প জেনেই কাজে যুক্ত হয়েছেন । তাদের ক্ষেত্রে এই লেখা খুব কাজে আসবে। কিংবা যারা নিজেই প্রাথমিক চিকিৎসাটা বাড়িতেই সেরে নিতে চান তাদের কাছে খুব উপযোগী হবে এটি । এ্যালোপ্যাথিক ঔষুধ যেমন বিভিন্ন প্রকার হয়ে থাকে ঠিক তেমনি টাকা ভিন্ন ভিন্ন উপায়ে শরীরে প্রয়োগ করা হয়ে থাকে। বিভিন্ন প্রকার স্থানিক প্রয়োগের ঔষুধ এবং নানান ধরনের খাবার ঔষুধ, এমনকি ইনজেকশন প্রভৃতি আছে। তাই প্রতিটি ঔষুধ ও তার প্রয়োগ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজন। এ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা করতে গেলে প্রথমেই কতগুলি প্রয়োজনীয় নিয়ম কানুন অবশ্যই মেনে চলতে হবে --- টা না হলে সঠিক চিকিৎসা করা সম্ভব হয়ে না, এর ফলে ফল হতে পরে  হিতে বিপরীত।  এ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতির কিছু নিয়ম কানুন ১) এই ঔষুধ কেবলমাত্র লক্ষণের উপর নির্ভর করে দেওয়া উচিত না । তাতে ফল অন্য রকম হতে পারে । তাই সবার আগে সঠিক রোগ ও তার কারণ নির্ণয় করতে হবে। তবে রোগ নির্ণ...

মানব দেহে রক্ত

  মানব দেহের পরিচয় দিতে গেলে বৈজ্ঞানিক মতে তাকে চারটি ভাগে ভাগ করা যায় । এই চারটি ভাগকে আরো বিশ্লেষণ করলে একাধিক ভাগের হিসাব পাওয়া যায়। বিভিন্ন প্রকার কোষ, বিভিন্ন প্রকার কলা, অনেক রকম গ্রন্থি, একাধিক রকমের অস্থি বা হাড়, বিভিন্ন প্রকার পেশী, এবং সর্বোপরি রক্ত। এই ভাগে আমরা রক্ত নিয়ে আলোচনা করবো ও জানবো। রক্ত কি মানবদেহের বিভিন্ন উপাদান গুলির মধ্যে রক্তের ভূমিকা অপরিসীম। রক্ত একটি তরল জলীয় পদার্থ। এর রঙ লাল। এটি পরিবহন নালী, শিরা ও ধমনী দিয়ে বাহিত হয়ে জীবকোষের সঞ্জীবনী শক্তির প্রয়োজনীয় খাদ্য ও ফুসফুস থেকে শ্বাস ও প্রশ্বাসের অক্সিজেন নিয়ে হৃৎপিন্ডে ফিরে আসে। দেহ থেকে নিঃসৃত বর্জনীয় পদার্থ ও কার্বন ডাই অক্সাইড নিয়ে বিশুদ্ধ করার জন্য ফুসফুসে রক্ত প্রবাহিত হয়। এই রক্ত দেহের জীবনী শক্তির অনেক কিছুই বহন করে। দেহকে একদিকে ফুসফুসের মাধ্যমে রক্ত বিশুদ্ধ করতে হয়, অন্যদিকে লিভারে এই রক্ত খাদ্য দ্রব্য জমা করে তা শরীরের কাজে লাগায়। আবার রক্ত কিডনি তে গিয়ে ছাকনির কাজ করে এবং অশুদ্ধ পদার্থ সব বের করে দেয় । দেহের মধ্যে যে খাদ্য প্রবেশ করে, তার থেকে উদ্ভূত প্রয়োজনীয় গ্লুকোজ রক্ত...

শরীর সুস্থ রাখতে পালনীয় ২০ টি ঘরোয়া নিয়ম

ꙮꙮꙮ আমাদের শরীর যে কোনো সময় সামান্য কারণেই অসুস্থ হয়ে পড়ে। মাঝে মাঝে এমনটা হয়ে যায় চিকিৎসকের পরামর্শ না নিয়ে কোনো উপায় থাকে না। তখন কাজে কামে ব্যাস্ত থাকলে চিকিৎসকের কাছে যাবার সময় পাই না। আর সেই সময় আমরা ধীরে ধীরে গুরুতর অসুখে পরে যায়। তাছাড়া যদি আগে থেকেই সাবধান থাকা যায় তবে হয়তো আমাদের এই দিনটা দেখতেই হবে না। তাই আগে ভাগে নিজে নিজে সচেতন থাকার জন্য কিছু ঘরোয়া টিপস নিয়ে এলাম আপনাদের জন্য , যারা কাজে এতটাই ব্যস্ত থাকেন যে নিজের শরীর সুস্থ রাখার সময় পান না । কিন্তু ব্যাবহারিক জীবনে যে সমস্ত কাজ গুলি করলে আমরা সুস্থ থাকতে পারি আজ সেগুলি নিয়ে এলাম। এর আগে হয়তো কেউ এই নিজে এতটা ভালো সহজ সরল ভাবে লিখে নি। শরীর সুস্থ রাখতে পালনীয় ঘরোয়া নিয়ম ১ ) শরীর সুস্থ রাখতে হলে সবার আগে প্রয়োজন সেটা হলো , রাত ১১ টার আগে ঘুমোতে হবে এবং সকাল ৬ টায় ঘুম থেকে উঠতে হবে। ২ ) দুপুরে খাবার পর আধা ঘন্টা বিশ্রাম চাই।আর রাতের খাবারের ...