सोमवार, 7 मार्च 2022

আমের ভালো মন্দ দিক


আমের মুকুল গাছের ডোগায় দেখে এটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না যে, আমের সময় সামনেই আছে, আর তার সঙ্গে সঙ্গে আম খাওয়ায় দিনও। তবে আম খাওয়া র আগে জেনে নিতে হবে আমের ভালো মন্দ দিক গুলি।

আমে কি কি আছে
1) গ্রীষ্মের মৌসুমে আম খেতে সবাই পছন্দ করে। ভিটামিন এ, বি, সি, ই, কে ছাড়াও প্রয়োজনীয় সব খনিজ উপাদান আমে রয়েছে। আমে পলিফেনল, ট্রাইটারপেন এবং লুপেওলের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা শরীরের জন্য অপরিহার্য বলে বিবেচিত হয়। আমের মধ্যে প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়, কিন্তু কোনো জিনিস বেশি খেলে ক্ষতি হতে পারে। খুব বেশি আম খেলে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। তাই আম খাওয়ার সময় কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখা জরুরি।

2) আমে পলিফেনল, ট্রাইটারপেন এবং লুপেওলের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা শরীরের জন্য অপরিহার্য বলে বিবেচিত হয়। আমের মধ্যে প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়, কিন্তু কোনো জিনিস বেশি খেলে ক্ষতি হতে পারে। খুব বেশি আম খেলে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে।

আম বেশি খেলে কি হবে
ডায়াবেটিস রোগীদের সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত- আমে প্রাকৃতিক চিনি থাকলেও এই প্রাকৃতিক চিনিও আমাদের শরীরে সীমিত পরিমাণে থাকা উচিত। বেশি করে আম খেলে ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করা খুব দ্রুত বেড়ে যায়। তাই দিনে এক বা দুটির বেশি আম একেবারেই খাবেন না। ডায়াবেটিস রোগীরাও তাদের চিনির মাত্রা পরীক্ষা করে দেখতে পারেন আম কতটা প্রভাব ফেলছে। আম শরীরকে গরম করেও দেয় এবং অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে মুখে ফোঁড়া ও ব্রণ হতে পারে। অতিরিক্ত আম আপনার মুখের সৌন্দর্য নষ্ট করতে পারে। আমে উরুশিওল নামক রাসায়নিক উপাদান রয়েছে। কিছু লোকের মধ্যে এটি ফুসকুড়ি সৃষ্টি করতে শুরু করে। আমের তরল পদার্থ থাকে, খাওয়ার আগে তা পরিষ্কার না করলে দাদ ও চুলকানি হতে পারে। ভুলবশত যদি এটি গলায় চলে যায়, তবে এটি ব্যথার সঙ্গে ফোলাভাবও সৃষ্টি করে।আম খেতে যতটা মিষ্টি স্বাদের, পেটের জন্যও ততটাই ক্ষতিকর। আমে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায়। আম বেশি খেলে ডায়রিয়া ও পেটে ব্যথা হতে পারে। আমে ক্যালরির পরিমাণ অনেক বেশি। একটি মাঝারি আকারের আমে ১৩৫ ক্যালরি থাকে। অনেক বেশি আম খেলে ওজন বাড়তে পারে। অতএব, আপনি যদি আপনার স্থূলতা নিয়ন্ত্রণ করতে চান তবে সীমিত পরিমাণে আম খান। কিছু মানুষের আম থেকে অ্যালার্জি হয়। আম খেলে চোখ ও নাক দিয়ে জল পড়া, শ্বাসকষ্ট, পেটে ব্যথা, হাঁচির মতো সমস্যা হতে শুরু করে। আপনিও যদি আম খাওয়ার পর এমন কোনো সমস্যা অনুভব করেন, তাহলে কয়েকদিন আম খাওয়া বন্ধ করুন এবং দেখুন আমের কারণে আপনিও এই সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন কিনা।

 বেশি আম  খাওয়ার আগে সাবধান
বেশি করে আম খাওয়ার পর কিছু লোকের মধ্যে অ্যানাফাইল্যাকটিক শকের লক্ষণ দেখা যায়। এটি এক ধরনের অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া যাতে বমি বমি ভাব, বমি এবং শক অনুভূত হয়। সময়মতো সঠিক চিকিৎসা না হলে এটি একজন মানুষকে অজ্ঞানও করে দিতে পারে। আমকে গরম ফল হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কিছু গবেষণায় বলা হয়েছে, বেশি করে আম খেলে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায়।  এখনও এই বিষয়ে আরও গবেষণা করা প্রয়োজন। আয়ুর্বেদ অনুসারে, দুধের সঙ্গে আম কখনই খাওয়া উচিত নয়। এটা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। আপনি যদি আর্থ্রাইটিস এবং সাইনাসের মতো রোগে ভুগছেন তবে আম থেকে দূরে থাকা আপনার জন্য ভালো। সীমিত পরিমাণে আম খেলে ক্ষতি নেই। সুতরাং, পরিমাণ বুঝেই আম খাওয়া উচিত।

আম খাওয়া র কিছু ভালো দিক
১) আম খেলে শরীরে ভিটামিন বৃদ্ধি পায়। ফলে ত্বক খুব মসৃন ও পরিষ্কার হয় ।
২) আম খেলে শরীরের পাঁচন ক্রিয়া ভালো কাজ করে।
৩) শরীরে মিষ্টি প্রয়োজন হয়। আম খেলে সেটাও পূরণ হয়ে যায়।
৪) আম খেলে শরীরে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। শরীরে কাজ করার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় ।

আমাদের লেখা আপনাকে ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক ও শেয়ার করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ।


আমাদের সাথে যুক্ত হতে আমাদের চ্যানেল টি subscribe করুন।













 

कोई टिप्पणी नहीं:

एक टिप्पणी भेजें

If you have any doubts, let me know or write us Kajemshaikh0365@gmail.com

Featured Post

सामान्य हिंदी की तैयारी Samanya Gyan लुसेंट सामान्य हिंदी PDF सामान्य हिंदी के 51 महत्वपूर्ण प्रश्न Samanya Gyan ke prashn सामान्य हिंदी व्याकरण

सामान्य हिंदी की तैयारी Samanya Gyan लुसेंट सामान्य हिंदी PDF सामान्य हिंदी के 51 महत्वपूर्ण प्रश्न Samanya Gyan ke prashn सामान्य हिंदी व्य...