আমার কবিতা लेबलों वाले संदेश दिखाए जा रहे हैं. सभी संदेश दिखाएं
আমার কবিতা लेबलों वाले संदेश दिखाए जा रहे हैं. सभी संदेश दिखाएं

सोमवार, 26 अगस्त 2024

শিক্ষক দিবসের কবিতা/ happy teachers day

 


তুমি শিক্ষক 


তুমি শিক্ষক , মোদের গুরু

করেছো মোদের, শিক্ষার শুরু

একদিন তুমি অচেনা ছিলে 

অচেনা ছিলে সবার কাছে।


তারপর,

 দেখলাম প্রথম , পড়ার ঘরে 

আলাপ হলো, সবার সাথে 

পরিচয় হলো, তোমার তরে

সবার সাথে , পড়ার ঘরে।


আপসোস তো হয় নি পাছে।।


তারপর,

শিখালে তুমি, শিখলাম মোরা

অ আ, ক খ

চ ছ, ট ঠ।


ভালো হলাম তোমার কাছে।।


তারপর,

শুরু হলো, পড়া লেখা 

হলাম মোরা, সবার সখা,

স্বপ্ন তুমি মোদের দেখালে

মানুষ হবো , মনে জাগালে।


পূরণ হবে যে, সব স্বপ্ন আছে ।।


তারপর,

সেই স্বপ্ন নিয়ে, এগিয়ে গেলাম

মানুষ রুপী, মানুষ হলাম,

ভাবনা চিন্তা, গুলো সবার

জেগে আছে মনের ভিতর।


সেই চিন্তা গুলো মনের ভিতর নাচে।।


তারপর,

লক্ষ্যে এবার পৌঁছে যাবো

তোমার আশীর্বাদে 

মন টাকে শক্ত করে

সাফল্যকে নিবো কেরে।


আপনার কথা মনের মধ্যে বাজে।।


 প্রণাম জানায় চরনে তোমার

শিক্ষক দিবসের সাজে।।

Happy Teacher's দায়

----কাজেম সেখ

Best Motivational Videos
Facebook Page-Click Here
Join us with Instagram-Click Here
Join our Telegram channel-Click here
Subscribe Our youtube channel-Click Here
FOR MORE RELATIVE
✅Ssc GD Constable Model Question Paper 2023 Pdf Download in Hindi
Earn money online
 ✅विलोम वर्तनी पर्यायवाची मुहावरा PRACTICE SET 
 ✅विलोम शब्द | Vilom Shabd in Hindi – Opposite Words in हिंदी
 ✅SSC GD HINDI CLASS 2022 | RIKT STHAN KI PURTI SSC
 ✅Hindi bakko truti practice set l वाक्यों  त्रुटियाँ प्रक्टिस सेट 
 ✅मुहावरे (Muhavre) (Idioms) – Muhavre in Hindi Grammar
Earn money online
 ✅Paryayvachi Shabd practice set-2 (पर्यायवाची शब्द) Synonyms in Hindi, समानार्थी शब्द
 ✅Porjaybachi PRACTICE SET MARKS-20
 ✅SSC GD Practice Set - SSC STUDY - Practice Set for SSC
 ✅SSC GD Practice Set - SSC STUDY - Practice Set for SSC-2
 ✅विलोम शब्द Practice Set for ssc gd
 ✅Paryayvachi practice set -3
 ✅SSC GD FULL Mock Test - SSC GD Free Mock Tests & Sample Papers FULL MARKS-160
 ✅वाक्य किसे कहते हैं – परिभाषा, भेद एवं उदहारण/bakya Kise kehte hain Paribhasha,  bhed , Udaharan  
Earn money online
FORTHCOMING EXAMS RELATED
1.CISF Constable Recruitment 2023 » Notification (Released ) for Bumper Posts, Apply Now
2.CRPF Syllabus 2023 and Exam Pattern, Complete Syllabus PDF
3.cisf syllabus 2023
4.SSC GD Expected Cut Off 2023, GD Constable Cut Off Marks
5.cisf admit card 2023 download
6.bsf constable recruitment 
7.RPF recruitment 2023
8.SSC MTS 2023 Notification Out, Vacancy Revised, Application Form
9.CRPF Previous Year Question Paper in Hindi & English 2023
10. bsc nursing entrance exams previous year questions
11.SSC CHSL Previous Year Paper In Hindi & English 2023
Earn money online
 Thank you so much  for reading and visiting this article. Please visit our website again and get all the latest Content, News and Updates about the Examinations, Recruitment, college exams and Schemes scheduled by the government of India. Leave your queries, if have any, in the comment box mentioned below.
Studycare0365.blogspot.com
Jangipur,Murshidabad
West Bengal, 742213
Call +91 9046556268
Studycarepublication@gmail.com
Whatsapp Ask a Doubt
Follow Us

Site Links
 About Us
• Contact Us
• Disclaimer
• Privacy Policy
• Terms and Conditions

STUDY CARE 


बुधवार, 2 फ़रवरी 2022

তেঁতুল গাছ

তেঁতুল গাছ

তেঁতুল গাছ তেতুঁল গাছ

দেখতে কত সুন্দর

বসলে পড়ে গাছের তলে

থাকে না কোনো অন্তর।


কলেজের বাগানেতে 

রয়েছে একটা তেঁতুল গাছ

প্রেমিক যুগলের কথার মাঝে

আসতে দেই না কোনো আঁচ।


এমনি একদিন বসেছিল

তারা তেঁতুল তলে

মনের কথা বলছিল তারা

একেবারে হলে হলে।


তেঁতুল দেখলেই মুখে আসে

টক মিষ্টি জল

তেঁতুল খাবার জন্য তখন

মন করে কোলাহল।


তেঁতুল খাবার জন্য যখন 

ছুড়লাম সবাই ঢিল

আমার কাছে চলে এলো 

একটি মেয়ের দিল।


তেঁতুল কেমন খেতে যেত

তেঁতুল বড়ই টক

খেলে তেঁতুল ছেলে মেয়েরা

টিপতে পারে আঁখ।


তেঁতুল খাবার ইচ্ছা

যায় না করা বস

যখন চলে মেয়েদের 

সাত - আট - নয় - দশ।।


ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ

তেঁতুল নিয়ে অনেকেই এর আগে অনেক অনেক লিখেছেন এবং লিখে যাচ্ছেন। আমারও তাই তেঁতুল নিয়ে মনে ইচ্ছা জাগল লেখার। তাই এদিক সেদিক থেকে কিছুটা অনুপ্রানীত হয়ে লিখেই ফেললাম । আসা করি আপনাদের ভালো লাগবে এবং কাজেও আসবে। ধন্যবাদ।


তেঁতুল নামটা হয়তো সবারই জানা। তেঁতুল খান নি এমন লোক পাওয়া হয়তো যাবে না। আসলে এই ফলটা একটি বিখ্যাত ফল , সে এতটাই বিখ্যাত যে অনেকেরই জানার মধ্যে, খাওয়া মধ্যে আছে। তেঁতুল খেতে আমিও অবশ্য বেশ ভালোবাসি। আমার মনে পড়ে, প্রথম তেঁতুল খেয়েছিলাম যখন আমি প্রাইমারী স্কুলে পড়তাম। তরপর তো মাঝে মধ্যে ই খেয়ে থাকি।


আমি তখন কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র। কলেজের আয়তনের মধ্যে একটা তেঁতুল গাছ ছিল। সেখানে সবাই বসে টিফিন করতো। একদিন হলো কি, সবাই বসে ছিলাম,তেঁতুল খাবার জন্য বন্ধুরা মিলে গাছ থেকে পারতে লাগলাম। সেই দিন আমরা বেশ মজা করেছিলাম। তাই আমার এক বন্ধু আমাকে তেঁতুল নিয়ে একটা কবিতা লিখতে বললে আমি এই কবিতা লিখেছিলাম ।


কলেজের বাগানে একটা তেঁতুল গাছ ছিল।তেঁতুল গাছ টা দেখতে খুব সুন্দর ছিল, তার পাতা গুলো সূর্যের আলোতে ঝিকিমিকি করত। তার তলে প্রায় অনেকেই বসতো, বিশেষ করে প্রেমিক যুগলেরা। তেঁতুল দেখলেই মুখে টক মিষ্টি জল চলে আসে। তখন সেটা খাবার জন্য মন টা ছটপট করে। একদিন তেঁতুল পারতে গিয়ে একজনের মন ছুটে আসে আমার দিকে। যদিও আমি পাত্তা দিলাম না।তেঁতুল খাবার পর সবাই একে অপরকে চোখ টিপে টিপে কথা বলছিল । আর সব থেকে ভাবার বিষয় হলো, মেয়েরা যখন গর্ভবতী হয়, তখন টক খাবার খেতে তারা খুব ভালোবাসে।


WWW.EVERYTHING0365.BLOGSPOT.COM

FACEBOOK

YOUTUBE






 

सोमवार, 31 जनवरी 2022

শীতের মরশুম




শীত পড়েছে হলুদ গাদায়

শীত পড়েছে মাঠে

হিমেল হাওয়া বইছে হুহু

লোক নেই তো হাটে।


খেজুর রসের মিষ্টি সুভাষ

নলেন গুড়ের ঘ্রাণ

মৌমাছিরা উড়ছে  ভৌ ভৌ

মন করে আনচান।


সবুজ সবুজ গাছের পাতা

রৌদ্রে করে ঝিকমিক

বন ভোজনে হারিয়ে গেলে

জমবেই ঠিক!ঠিক!


শীত পরেছে সবুজ ঘাসে

শীত পড়েছে গাছে

পূর্ণিমার রাত তাই তো নিঝুম

কেউ নেই তো কাছে।


ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ

এর আগে আমার শীত নিয়ে লেখা কবিতা গুলো আপনাদের অনেক ভালো লেগেছে। তাই শীত নিয়ে আরো একটা কবিতা লিখে ফেললাম। আসা করি এটাও সকলকে ভালো লাগবে ।

শীত নিয়ে অন্য কবিতা দেখতে ক্লিক করুন।


শীতের সময় কাকে ভালো না এমন লোক পাওয়া খুব মুশকিল। তার মানে সবাইকেই ভালো লাগে । সত্যি  শীতের দিন ও রাত যেন কিভাবে কেটে যায় বুঝতেই পারা যায় না। তবে খুব ভালোই লাগে। 


যখন ভোর হয় উঠে দেখি গাছ, ঘাসে, ফুলের কচি কচি ডগায় শীত পড়েছে । আর সেই দৃশ্য দেখে মনটা ভরে যায়। হ্যাঁ তবে একটা বিষয় হচ্ছে সে সময় হাটে লোক নেই বললেই চলে । শীতের সময় একটা ভালো খাবার পাওয়া যায়। আর সেটা হলো কি যে খেজুর রস, নলেন গুড়।  এই গুড় দিয়ে ভালো ভালো মিষ্টি খাবার বানান বাংলার মানুষরা। যেমন বলা যায় পুরি পিঠে পায়েস ইত্যাদি। সেই খেজুর রসের আশেপাশে মৌমাছিরা ভন ভন করে খেলা করে আর সেটা দেখে আমাদের মনটাও খেলার জন্য আনচান করে । কখনো বা চোখে পরে সবুজ সবুজ ঘাসের ওপর কিংবা গাছের পাতার ওপর শীত পড়ার জন্য তা রৌদ্রে ঝিকিমিকি করে। শীতের আর একটা আনন্দ হলো সেই সময় বন ভোজনের যেন একটা উৎসব চলে। আর এই নিয়ে উৎসব নিয়ে অনেকেই মজা করে । শীতের দিনটা ভালো কেটে গেলো। এবার শীতের পূর্ণিমার  রাতের পালা। এই সময় রাতটাও ভারী মজার লাগে। পূর্ণিমার রাতে চারিদিক ঝকমক করে, তবে সেই রাত হয় নিঝুম। তখন

 পাশে কেউ না থাকলে যেন ভয় ভয় করে মনটা।



তবে যায় হোক, শীতের আনন্দ অন্য ঋতু গুলির চেয়ে বেশ ভালো । সেই সময় গুলো যেন এক একটা স্মৃতি হয়ে থাকে । আর সেই স্মৃতি কোনোদিন ভুলার না।


তবে শেষ কথা হচ্ছে, আমি আমার টা বললাম, আপনাদের কেমন করে করে শীত কাল আমাকে লিখে জানতে পারেন।


আসা করি আমার লেখা আপনাদের ভালো লাগবে। আমাদের সাথে যুক্ত থাকুন এবং সবাইকে যুক্ত হতে বলুন, বা follow করতে বলুন। সেও অনেক অনকে তথ্য পাবে জানবে, নিজের জ্ঞান বাড়বে। 


शनिवार, 29 जनवरी 2022

গাছ


 🌳গাছ আমাদের পরম বন্ধু

তাকে হতে দিবো না কখনই খন্ড,

ওই দেখো একটি গাছ ---

শত শত প্রাণ বাঁচায় আজ,

গাছ আমাদের দেয় প্রাণ দায়ী অক্সিজেন

কেড়ে নেই বিষাক্ত গ্যাস যতেন,

গাছ আমাদের দেয় মিষ্টি মধু বাতাস,

দিবো না লাগতে তাকে কখনোই আঁচ।


গাছ আমাদের পরম বন্ধু

তাকে হতে দিবো না কখনই খন্ড,

গাছ হয় না কখনোই করো কাল

তবুও  তাকে অনেকেই করে কেটে ফলাফল,

গাছ হয় বন্যার একমাত্র ত্রাণ

বাঁচায় শত শত মানুষের প্রাণ।


গাছ আমাদের পরম বন্ধু

হতে দিবো না তাকে কখনোই খন্ড,

গাছ আমরা করবো এবার রক্ষা

হবো এবার সকলেই গাছের সখা,

গাছ রক্ষার জন্য সরকার করলো জারি আইন

রাস্তার ধারে লাগলো শত শত সেগুন আর পাইন।


গাছ আমাদের পরম বন্ধু

হতে দিবো না তাকে কখনোই কারো হাতে খন্ড।।


ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ

গাছ নিয়ে এর আগে অনেকেই অনেক কবিতা লিখেছেন বা আজ ও লিখছেন।  আমিও তাই গাছ নিয়ে একটা কবিতা লিখে ফেললাম । জানি না আপনাদের কেমন লাগবে, তবে এই টুকু আমি আশা করতে পারি এর আগেও অনেক কবিতা অনেকেই পছন্দ করেছেন বা করেছে। তাই এই কবিতাটিও অনেকেই দেখবে পড়বে পছন্দ করবে।

এটিও আমার একটি ছোট কবিতা। তবে আমার লেখা ছোটো হলেও তার ভিতরে অনেক ভাব কিংবা গভীর ভাব লুকিয়ে থাকে। আর এই জন্যই আমার কবিতা সবার এত পছন্দ। তাছাড়া কবিতার সঙ্গে যে ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ টা যোগ করছি যার দ্বারা পাঠক দের বুঝতে অনেক সুবিধা হয়, আর এই কারণেই আমার কবিতা সকলের বেশি বেশি পছন্দ ।

গাছ! পৃথিবীতে মানুষ আসার আগে থেকে বহু বছর আগে থেকে বন জঙ্গল গাছ পালা পশু পাখি এসেছিল। তখন থেকে আমাদের বাতাবরণ এর  উপর গাছের একটা প্রভাব, শুধু প্রভাব বললে ভুল হবে ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। গাছের ভূমিকা ঠিক কতটা তা এই দুই লাইন  কবিতার মাধ্যমে বলা সম্ভব নয়। তবুও চেষ্টা করেছি যত টা বুঝাতে পারি।

গাছ সত্যি আমাদের পরম বন্ধু। তাই পরম বন্ধুর মত গাছকেও আমরা রক্ষা করবো। আজ এই সময় গাছের ভূমিকা কতটা বলার অপেক্ষা রাখে না। একটি গাছ শত শত মানুষের প্রাণ বাচাছে। গাছের জন্য পৃথিবীর আবহাওয়ার যে সমতা সেটা বজায় থাকে। গাছ আমাদের ছায়া দেয়, বাতাস দেয়, ঝড় বৃষ্টি থেকে বাঁচায়, বন্যা প্রতিরোধ করে ইত্যাদি ইত্যাদি, তবে বলে শেষ করা যাবে না। তবুও কিছু সার্থপর ব্যাক্তি নিজের স্বার্থ পূরণ করার জন্য গাছ কেটে ফেলে। তবে আর নয়, এবার আমাদের নামতে হবে গাছের  রক্ষার জন্য। যদিও দেশের সরকার গাছ রক্ষার জন্য আইন পাশ করেছে। এমনকি পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য রাস্তার ধারে ধারে গাছ লাগানোর ব্যাবস্থা করেছেন । অনেক রকম গাছ, শাল সেগুন মেহেগিনি প্রভৃতি গাছ লাগিয়েছেন। আর আমাদেরও কর্তব্য হবে গাছ লাগিয়ে পরিবেশ রক্ষা করা । তাই সকল কে বলবো গাছ লাগান প্রাণ বাঁচান। কারণ

একটি গাছ, শত শত প্রাণ।


আরো একবার বলে রাখি, গাছের ভূমিকা আমাদের জীবনে ঠিক কত টা, তা একটি কবিতার মাধ্যমে লিখে বলা সম্ভব নয়, সম্ভব না বলে কবিতা লেখা বন্ধ নেই, দুই চার লাইন কেউ না কেউ লিখে ফেলছেন । তবে এটা একটু মোটামুটি ধারণা দেওয়ার জন্য লিখলাম। পুরো পুরি ধারণা নেওয়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন।


আমাদের লেখা আপনাকে ভালো লাগলে আমাদের সাথে যুক্ত হন। আমাদের পেজে লাইক ও সেয়ার দিবেন।










शुक्रवार, 28 जनवरी 2022

ইচ্ছে ডানা


আমার কবিতা


মাঝে মাঝে ভাবি মনে
                                 যদি হতাম পাখি,
ঘন জঙ্গলে যেতাম উড়ে
                  পেতাম লক্ষ কোটি সাথী।

মাঝে মাঝে ভাবি মনে
                                 যদি হতাম বৃষ্টি,
আকাশ পথ ঘুরে ঘুরে
     হতাম মেঘ, করতাম জলের সৃষ্টি।

মাঝে মাঝে ভাবি মনে
                             যদি হতাম বাতাস,
হুহু করে যেতাম ছুটে
            অবশ্য, করতাম না সর্বনাশ।

মাঝে মাঝে ভাবি মনে
                       যদি হতাম সিংহ, বাঘ,
যেতাম আমি জঙ্গলে
                করতাম গিয়ে একাই রাজ।


ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ

ইচ্ছা! এই শব্দটা খুব ছোটো , মাত্র দুই অক্ষরের হলেও এই শব্দটা মানুষের মনের মাঝে গেঁথে গিয়ে মানুষের মনকে শক্ত ভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে, নিজের নিজের গন্তব্য লক্ষ্যে।

ইচ্ছা! কার মনে জাগে না? যদি জানতে চাওয়া যায়, তবে সকলেই এর পক্ষে কথা বলবে, তারাও বলবে ইচ্ছা না থাকলে জীবনে বাঁচা মুশকিল হয়ে পড়ে।

ইচ্ছা! মানুষকে কেবল এগিয়ে নিয়ে যেতেই মনোবল তৈরি করে শুধু তেমনটাই নয় , এই ইচ্ছা শক্তির জেরে মানুষ পর উপকারী কাজ, সেবা মূলক কাজ, দানের কাজ, সম্পর্ক তৈরির কাজ, খাবার কাজ, ঘুমাবার কাজ, কাজের কাজ, সর্বোপরি, সামাজিক জীব হয়ে সমাজ গঠনের কাজ টাও মানুষ করে এই ইচ্ছা শক্তির জন্য।

ঠিক তেমন ভাবে আমিও আমার ছোটো ছোটো ইচ্ছা গুলো এই ছোট কবিতার মাধ্যমে তুলে ধরলাম । যদিও এটা আমার নিজের ব্যাক্তিগত মনভাব।

অন্যদের মতো আমিও মাঝে মাঝে ভাবি যদি পাখি হতাম তবে জঙ্গলে চলে যেতাম, সেখানে শত শত বন্ধু পেতাম, মনের আনন্দে একসাথে লুকোচুরি খেলে তাম। কখনো ভাবি যদি বৃষ্টি হতাম তবে আকাশে গগনে ঘুরে ঘুরে মেঘেদের সাথে  মাটিতে ঝরে যেতাম, সবাইকে আনন্দে ভরিয়ে দিতাম । আবার কখনো ভাবি যদি বাতাস হতাম তবে ছুটে ছুটে বেরাতাম, কত শত দেশ ঘুরে নিতাম, হ্যাঁ তবে ক্ষতি করতাম না করো। আবার কখনো হয়তো ভেবেছি, যদি সিংহ হতাম তবে জঙ্গলে গিয়ে সেখানে রাজ করতাম। 

 তবে এটা বলে দেওয়ায় ভালো, এগুলো কেবল মাত্র এক একটা স্বপ্ন, যা আদো কখনো পূরণ হবার নয়। হ্যাঁ, তবে আরো একটা কথা বলে রাখি, ইচ্ছা বা সপ্ন যে সবসময় পূরণ হবে সেটাও না, কিছুটা ইচ্ছা পূরণ হয় আর কিছুটা পূরণ হয় না, এটাই স্বাভাবিক। তাই বলে তো আর মানুষ ইচ্ছা বা সপ্ন দেখা বন্ধ করে থেমে থাকে নি, বরং আরো বেশি বেশি করে ইচ্ছা বা স্বপ্ন দেখছে, যদি একটা পূরণ হয়।

 আরো একটা শেষ কথা বলে না দিলে অনেকের কাছে এটা একটা খারাপ বিষয় হয়ে দাড়ায়, ইচ্ছা থাকলে মানুষ কেবল মাত্র ভালো কাজ সেবামূলক কাজ কিংবা কল্যাণ কাজ করে - এটা যত টা সত্যি, তার থেকে আরো বড় একটা সত্যি হচ্ছে এই ইচ্ছার জন্য মানুষ সবার খারাপ কাজের সাথেও যুক্ত হয়, খারাপ কাজে লেগে পরে। একদিন সময় আসবে তারাও খারাপ ইচ্ছা গুলো ত্যাগ করে ভালো ইচ্ছা তৈরি করবে, এবং সমাজ, দেশ, দুনিয়ার জন্য ভালো কিছু করবে।


সে সব কথা বাদ যাক, আমাদের লেখা আপনাদের ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক দিবেন এবং আমাদের পেজ শেয়ার করবেন। আমাদের চ্যানেল subscribe করুন।


www. everything0365.blogspot.com

Facebook

Youtube


                                       









गुरुवार, 27 जनवरी 2022

ঈশ্বরের প্রতি


 

মনের মাঝে আছো তুমি

জানি আমি, সব কিছুই জানি।

তুমি আমার জীবন দাতা, তুমি আমার প্রাণ

দাও আমাকে একবার তুমি, করিতে প্রণাম।

তুমি হও কত দয়াবান

আমি হই শত অপমান।

আছো তুমি আগে সবার

আমি থাকতে চাই তারপর।

তুমি থাকো সবার উপর

থাকি আমি সবার পর।

ও আমার জীবনের মালিক

আর কত হবো আমি অমানবিক।

তুমি করো সকলেই মাপ

যারা করে শত শত পাপ।

তুমিই সবার বিধাতা, তুমিই দেখাও পথ

সকলকে সৎ পথ দেখাও

সকলকে সৎ পথ দেখাও।



ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ

ঈশ্বরের দেখা কে না চাই? এর উত্তর সকলেরই জানা। ঈশ্বরের দেখা চাই না এমন মানুষের দেখা পাওয়া ভার হবে। তাই কখনো কখনো আমরা নিজেরাই নিজেদের মধ্যে ঈশ্বরের অস্তিত্ব খুঁজে নিয়ে থাকি, যদিও সেটা বাস্তবে কতটা সত্যি একমাত্র তিনিই জানেন। আমাদের মনে ঈশ্বরের উপস্থিতি থাকাটা স্বাভাবিক ভাবেই মনে হয়। কারণ জগৎ সৃষ্টি থেকে আজ পর্যন্ত আমাদের ভিতরে ঈশ্বরের অশেষ মহিমা। তাই তাঁর প্রতি একটা বিশ্বাস থেকেই যায়। এটাকে কেউ মানুন আর নাইবা মানুন। 



ঈশ্বর মনের মাঝে আসে - এটা একটা বিশ্বাস থেকে উঠে আসে । ঈশ্বর সব কিছুই জানেন। কারণ তিনি সব দেখে আর শুনে আর হিসাব করে রাখে । তিনি আমাদের জীবন দান করেছেন, তিনি আমাদের প্রাণ দিয়েছেন, তার দেখা পাওয়ার জন্য আমাদের আকুতি মিনতির শেষ নাই। তিনি খুব রহমান, তিনি রহিম, তিনি দয়ালু, তিনি পরম পিতা , তিনি দয়াবান কিন্তু আমরা  তার দয়া অনুভব করতে না পারায় মাঝে মাঝে অপমানিত হয়। তিনি সবার উপরে আছেন, আমরাও তার পরের জায়গায় থাকতে চাই, কিন্তু কয়জন বা পাই। তিনি সবার আগেই সব কিছুর সূত্র আবিষ্কার করে রেখে ছেন, সেই সূত্র ধরেই তিনি কাজ করেন। তিনি আমাদের জীবন দাতা জীবনের মালিক, তিনি সবার পাপ মাপ করেছেন, এবং সৎ পথও দেখিয়েছেন। তাই কবির একটাই আবেদন, সবাইকে সৎ পথ দেখান, সবাইকে সৎ পথ দেখান।


তবে যায় হোক, আমরা আমাদের নিজের মত নিজের নিজের সৃষ্টি কর্তা কে মানি, জানি সবার মতো এটা নাও হতে পারে। কিন্তু যদি এটা একটু কারো  কাজে লাগে তবেই আমি ধন্য, চির ধন্য।



সে সব কথা বাদ যাক, আমাদের লেখা আপনাদের ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক দিবেন এবং আমাদের পেজ শেয়ার করবেন। আমাদের চ্যানেল subscribe করুন।


www. everything0365.blogspot.com

Facebook

Youtube









মনে ভাবি



নদীর স্রোত বয়ে চলে

              সো সো করে,

               মিলবে বলে 

        মোহনার সাথে।

 

আমার মন ছুটে চলে

      ধুরুক ধুরুক করে,

কখন গিয়ে পৌঁছাবে

              তার অন্তরে।


                                               নদীর স্রোত মিলবে যখন মোহনায়

                                আমি খুঁজে পাবো তাকে কলেজের বারান্দায়।


                                                                        দিলাম আমি কথা

                                                           অবশ্যই পাবো তার দেখা।।


ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ

আকারে অনেক ছোটো একটি কবিতা। তবে এর ভাব অনেক আছে। নদীর স্রোতের মতো মন সবারই ছুটে চলে। কিন্তু কারো একটু কম কিংবা কারো একটু বেশি। তবে মনে হচ্ছে আমার টাই একটু বেশি ছুটে চলেছিল সেই সময়। যখন আমি কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র ছিলাম। আমাদের বিভাগীয় প্রধান একদিন আমাকে ডেকে বলেছিলেন, প্রেম করো??আমি বলেছিলাম না। আমার খুব ভালো ভাবেই মনে আছে। তখন উনি আমাকে উৎসাহ দিয়ে বলেছিলেন কলেজে এসেছো এক আধটা প্রেম না করলেই নয়। আমার মনে উনি এও বলেছিলেন প্রেম নিয়ে দু এক লাইন যেন বলি। তার উত্তর হিসেবে আমি এই ১২ লাইন বলেছিলাম, তবে সেটা খুব সহজেই হয়ে যায় নি  অনেক পাপর পাকাতে হয়েছিল। তার পর এই কটা লাইন বলতে পারি। যাক গে এবার এই ছোটো কবিতা , কবিতা ঠিক বলা যায় না, ছড়া বললেই চলে। যাইহোক এই ১২ লাইনের ছড়া বলি বা কবিতা, এর একটু ব্যাখ্যা করা যাক ।


মানুষের মন সর্বদা ছুটে চলে নদীর স্রোতের মতো। এই  ধীরে ধীরে চলার মাঝেই তা কখনো কখনো প্রেম নামক এক প্রাণীর সাথে ধাক্কা খেয়ে পড়ে যায় আবার কখনো থেমে যায়। তবে সেই ঘটনাটাই এখানে উঠে এসেছে । নদীর স্রোত সো সো শব্দে ছুটে চলে, আর আমাদের মন টাও সেই রকম ধূরুক ধুরুক্ করে ছুটে চলে। লেখা অনুসারে  নদীর স্রোত যখন নদীর মোহনার সাথে মিলে যাবে, ঠিক তখনই আমাদের মনটাও তার মনের সাথে মিলবে। তবে কখনো কখনো একথা সত্য নাও হতে পারে । এটা শুনে বাস্তব বলে মনে হলেও এতে অনেক বেশ কিছুটা অবাস্তবও লুকিয়ে আছে। তবে এটা পুরোপুরি আমার মনের কথা, আপনাদের মনে কি কখনো এরকম ভাবনা জাগে, যদি এর উত্তর হ্যাঁ হয়, তবে আমাদের জানান। 


সে সব কথা বাদ যাক, আমাদের লেখা আপনাদের ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক দিবেন এবং আমাদের পেজ শেয়ার করবেন। আমাদের চ্যানেল subscribe করুন।


Www. everything0365.blogspot.com

Facebook

YOUTUBE










बुधवार, 26 जनवरी 2022

মানুষ


 

মানুষ নামটা শুনতে ভালো মিষ্টি

সমস্ত বিপদ করে এরাই সৃষ্টি।

                                             বাঘ কখনো বাঘের মাংস খায় না

                                                         সুযোগ পেলে মানুষ কাউকে ছাড়ে না।।


ভালো খারাপ দুজনেই বাঁচে নিজের স্বার্থে

স্বেচ্ছায় করে না কেউ অনুদান পরার্থে।

                                                      যাকে আশ্রয় দিলে মাথায় উঠে বসে

                                                               একটু শাসন করলে হিংসা ক্ষোভ পোষে।।


পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জীব এই মানুষ

পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ স্বার্থপর জীবও এই মানুষ।

                                                    এই মানুষকে খাইয়ে পেট ভরা যায়

                                                  কিন্তু কখনোই বস করা যায় না।।


প্রেম,ভালোবাসা দিয়ে বরণ করতে পারে

সুযোগ পেলেই তারা ছোবল মারে।

                                                    দুঃখ প্রকাশ করে নিজের ক্ষতিতে

                                                             আনন্দ উল্লাস করে অপরের ক্ষতিতে।।

             "একেই বলা হয় পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জীব।।"


ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ

মানুষ! এই নামটি নিয়ে অনেকেই অনেক অনেক লিখেছেন। আমিও তাই দেরি না করে একটা ছোটো কবিতা লিখেই ফেললাম। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।


মানুষকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জীব বলা হয়। কারণ পৃথিবীর সকল জীবদের মধ্যে মানুষই একমাত্র বুদ্ধিসম্পন্ন জীব। ইতিহাস পড়লে দেখতে পাই, আদিম কাল থেকেই মানুষ তার বুদ্ধির পরিচয় দিয়েছে বিভিন্ন কাজের মাধ্যমে, বিভিন্ন আবিষ্কারের মাধ্যমে। সেই আদিম কালে মানুষ চাকা আবিষ্কার করেছে সবাই জানেন, পশু শিকার করেছে সবাই জানেন, সুবিধার জন্য জোট বেধেছে সবাই জানেন। এর ধারাবাহিকতা অনেক দিন চলেও ছিলো। কালের পরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষের মন, স্বভাব, ভাবনাচিন্তা, দৃষ্টিকোণ, চাওয়া পাওয়া প্রভৃতিও আজ পরিবর্তন হয়েছে। যার ফল বর্তমান সময়ের মানুষ। আর আজ সেই মানুষ নিজের স্বার্থ পূরণ করার জন্য, কেবলমাত্র নিজের স্বার্থ পূরণ করতে অন্যের ক্ষ্তি করতে একবারও ভাবে না, এক পা পিছতেও চাইনা ।


যার মান ও হুস দুই আছে, সেই হলো মানুষ। এই সংজ্ঞা আর আজ নাই। এই নামটা কেবল শুনতেই ভালো। যদিও বাঘ ও মানুষ দুই মেরুর প্রাণী, তবুও বাঘের সঙ্গে মানুষের তুলনা করা যায়।দুই মেরুর প্রাণী, তবুও বাঘের সঙ্গে মানুষের তুলনা করা যায়। বাঘ বাঘের মাংস খায় না, কিন্তু মানুষ মাংস না খেলেও নিজ জাতির ক্ষতি করতে ছাড়ে না। দুনিয়াতে ভালো খারাপ দুই মানুষই আছে। কিন্তু সবাই নিজ স্বার্থ বুঝেই চলে। বন্ধুত্বের হাত বাড়ালে মাথায় উঠে বসতে চাই, আবার একটু শাসন করলেই শত্রুতা করে। মানুষ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জীব হতে পারে এবং তাকে খাবার দিয়ে তার পেট ভরা গেলেও তাকে কোনোদিন বসে আনা যায় না। প্রেম দিয়ে ভালোবাসা দিয়ে তাকে আপন করলেও সুযোগ বুঝে ছোবল মারাটাও মানুষের ধর্ম হয়ে গেছে। যদি নিজের কোনো ক্ষতি হয় তবে সবার সামনে দুঃখ করে বেড়াবে আর যদি অন্যের ক্ষতি দেখে তবে মনে মনে আনন্দ মজা করবে। আর হ্যাঁ এটাই মানুষ। সত্যিই মানুষ যে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জীব - সেটা এখন প্রমাণিত।


তবে যায় হোক, মানুষ খারাপ হলেও সবাই খারাপ নয়। এখনো অনেক মানুষ আছেন যিনি বা যারা অনেক অনেক ভালো, ভালো বললেই  শেষ না, যেটাকে এককথায় বলা হয় প্রকৃত মানুষ। ঠিক আছে আজ এই পর্যন্ত থাক। সবার অন্য একটি বিষয় নিয়ে লিখে আপনাদের জন্য পোষ্ট দিবো।  ধন্যবাদ।


আমার লেখা আপনাদের ভালো লাগলে আমাদের সাথে যুক্ত হতে আমাদের পেজ লাইক ও subscribe করুন এবং আমাদের সাথে যুক্ত হন  ওয়েবসাইটের মাধ্যমে।

Download pdf

Www.everything0365.blogspot.com

 Everything365 | Facebook




मंगलवार, 25 जनवरी 2022

প্রকৃতি


 

প্রকৃতি আমার স্বর্গ, আমার প্রাণ

যা চাই কেবল সকল কল্যাণ,

প্রকৃতির মধ্যে বাস করে যে মানুষ

সে কখনোই করে না স্বজনে ফোঁস।

 

প্রকৃতি আমার স্বর্গ, আমার প্রাণ

যাকে করে মানুষ সব উৎসবের ত্রাণ,

মানুষে মানুষে বাঁধে যখন বিভেদ

প্রকৃতি করে তাদের চরম নির্দেশ।

 

প্রকৃতি আমার স্বর্গ, আমার প্রাণ

কেউ করো না একে কখনো অপমান,

যাতে গরীব বাঁধে সুখের বাসা

সে দেয় না হতে তাদের সর্বনাশা।

 

প্রকৃতি আমার স্বর্গ, আমার প্রাণ

যেখানে বাস করলে থাকেনা কোনো ব্যাবধান,

বসবাস করে মানুষ সুখের সাথে

কেউ পরে না কখনো বিপদের ফাঁসে। 

"সত্যিই.......

প্রকৃতি আমাদের স্বর্গ, আমাদের প্রাণ।"

 

 

ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ

প্রকৃতি! এই প্রকৃতি শব্দের দ্বারা কেবল গাছ পালা কেই বোঝায় না। সমগ্র বিশ্বকে বোঝায়। এই প্রকৃতি আমাদের আসল জননী। যার ছত্রছায়ায় আমাদের জীবন, আমাদের মরণ, আমাদের বিশ্ব, আমাদের ভালো সময়, আমাদের মন্দ সময়, আমাদের সকল বিষয় বয়ে চলেছে।

 

আর এই সামগ্রিক বিষয় টা বোঝানোর জন্যই আমার "প্রকৃতি" কবিতাটি।

 

প্রকৃতি আমাদের স্বর্গ আমাদের প্রাণ। এই প্রকৃতিই আমাদের জীবন দাতা।  এই প্রকৃতিই আমাদের সর্বদা কল্যাণ করে চললেও আমরা প্রকৃতির প্রতি ততটা সহানুভূতিশীল হতে পারিনি। তবে এটা মানতেই হবে, প্রকৃতির মাঝে যারা জীবন কাটায় তারা একে অপরের পরিপূরক হিসেবে কাজ করে। সমাজের যত শত উৎসব সবই কিন্তু প্রকৃতির দান। কখনো কখনো প্রকৃতি তার ক্রুদ্ধ চেহারাও দেখাতে ছাড়ে না। কারণ সে যখন রেগে যায় ভয়ঙ্কর ঝড়, ভয়ঙ্কর ধ্বংস লীলা চালায়, প্রবল ক্ষয় ক্ষতি করে, তখন প্রকৃতি হয়ে উঠে ধ্বংসের প্রতীক। কিন্তু তারপরেই আবার যখন সে শান্ত হয়ে যায়, নিজের সরল সহজ চেহারায় ফিরে আসে।পাখিদের মতো গরিবরাও এই প্রকৃতির মধ্যেই নিজেদের জীবন কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করে প্রকৃতির প্রতি আমাদের সহানু ভূতি , মমতা পরায়ন হওয়া উচিত।

প্রকৃতির মধ্যে যারা জীবন নির্বাহ করে, তাদের মধ্যে কোনো বিভেদ কোনো দিন প্রশ্রয় পাই না সেখানে মানুষ খুব সুখের সাথে বসবাস করে। কারণ তাদের মন টাও প্রকৃতির মতোই সাদা সিধে সহজ সরল।

 সুতরাং, প্রকৃতিকে নিজের মতো করে ভালো বাসলে প্রকৃতিও আমাদের ঠিক ততোটাই ভালোবাসে। এই জননীকে কখনো নষ্ট না করে তার প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধা রাখতে হবে। তবেই আমাদের আসল কর্তব্য আসল কাজ সার্থক হবে  তাই বলা যায় -

সত্যিই...…..

  প্রকৃতি আমাদের স্বর্গ, আমাদের প্রাণ।।"


Download pdf

আমার লেখা আপনাদের ভালো লাগলে আমাদের সাথে যুক্ত হতে আমাদের পেজে যুক্ত হয়ে জান। আমদের ফেশবূক পেজ লাইক করুন এবং আমাদের চ্যানেল SUBSCRIBE করুন। ধন্যবাদ।

WWW.EVERYTHING0365.BLOGSPOT.COM






Featured Post

सामान्य हिंदी की तैयारी Samanya Gyan लुसेंट सामान्य हिंदी PDF सामान्य हिंदी के 51 महत्वपूर्ण प्रश्न Samanya Gyan ke prashn सामान्य हिंदी व्याकरण

सामान्य हिंदी की तैयारी Samanya Gyan लुसेंट सामान्य हिंदी PDF सामान्य हिंदी के 51 महत्वपूर्ण प्रश्न Samanya Gyan ke prashn सामान्य हिंदी व्य...