তেঁতুল গাছ
তেঁতুল গাছ তেতুঁল গাছ
দেখতে কত সুন্দর
বসলে পড়ে গাছের তলে
থাকে না কোনো অন্তর।
কলেজের বাগানেতে
রয়েছে একটা তেঁতুল গাছ
প্রেমিক যুগলের কথার মাঝে
আসতে দেই না কোনো আঁচ।
এমনি একদিন বসেছিল
তারা তেঁতুল তলে
মনের কথা বলছিল তারা
একেবারে হলে হলে।
তেঁতুল দেখলেই মুখে আসে
টক মিষ্টি জল
তেঁতুল খাবার জন্য তখন
মন করে কোলাহল।
তেঁতুল খাবার জন্য যখন
ছুড়লাম সবাই ঢিল
আমার কাছে চলে এলো
একটি মেয়ের দিল।
তেঁতুল কেমন খেতে যেত
তেঁতুল বড়ই টক
খেলে তেঁতুল ছেলে মেয়েরা
টিপতে পারে আঁখ।
তেঁতুল খাবার ইচ্ছা
যায় না করা বস
যখন চলে মেয়েদের
সাত - আট - নয় - দশ।।
ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ
তেঁতুল নিয়ে অনেকেই এর আগে অনেক অনেক লিখেছেন এবং লিখে যাচ্ছেন। আমারও তাই তেঁতুল নিয়ে মনে ইচ্ছা জাগল লেখার। তাই এদিক সেদিক থেকে কিছুটা অনুপ্রানীত হয়ে লিখেই ফেললাম । আসা করি আপনাদের ভালো লাগবে এবং কাজেও আসবে। ধন্যবাদ।
তেঁতুল নামটা হয়তো সবারই জানা। তেঁতুল খান নি এমন লোক পাওয়া হয়তো যাবে না। আসলে এই ফলটা একটি বিখ্যাত ফল , সে এতটাই বিখ্যাত যে অনেকেরই জানার মধ্যে, খাওয়া মধ্যে আছে। তেঁতুল খেতে আমিও অবশ্য বেশ ভালোবাসি। আমার মনে পড়ে, প্রথম তেঁতুল খেয়েছিলাম যখন আমি প্রাইমারী স্কুলে পড়তাম। তরপর তো মাঝে মধ্যে ই খেয়ে থাকি।
আমি তখন কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র। কলেজের আয়তনের মধ্যে একটা তেঁতুল গাছ ছিল। সেখানে সবাই বসে টিফিন করতো। একদিন হলো কি, সবাই বসে ছিলাম,তেঁতুল খাবার জন্য বন্ধুরা মিলে গাছ থেকে পারতে লাগলাম। সেই দিন আমরা বেশ মজা করেছিলাম। তাই আমার এক বন্ধু আমাকে তেঁতুল নিয়ে একটা কবিতা লিখতে বললে আমি এই কবিতা লিখেছিলাম ।
কলেজের বাগানে একটা তেঁতুল গাছ ছিল।তেঁতুল গাছ টা দেখতে খুব সুন্দর ছিল, তার পাতা গুলো সূর্যের আলোতে ঝিকিমিকি করত। তার তলে প্রায় অনেকেই বসতো, বিশেষ করে প্রেমিক যুগলেরা। তেঁতুল দেখলেই মুখে টক মিষ্টি জল চলে আসে। তখন সেটা খাবার জন্য মন টা ছটপট করে। একদিন তেঁতুল পারতে গিয়ে একজনের মন ছুটে আসে আমার দিকে। যদিও আমি পাত্তা দিলাম না।তেঁতুল খাবার পর সবাই একে অপরকে চোখ টিপে টিপে কথা বলছিল । আর সব থেকে ভাবার বিষয় হলো, মেয়েরা যখন গর্ভবতী হয়, তখন টক খাবার খেতে তারা খুব ভালোবাসে।
WWW.EVERYTHING0365.BLOGSPOT.COM
YOUTUBE
कोई टिप्पणी नहीं:
एक टिप्पणी भेजें
If you have any doubts, let me know or write us Kajemshaikh0365@gmail.com