Skip to main content

বরেন্দ্রী উপভাষার অঞ্চল বা এলাকা উল্লেখ করে এই উপভাষার রূপতাত্ত্বিক ও ধ্বনিতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য লেখ।


Bengali honours
1st semester/ 2nd paper/ ভাষা ও সাহিত্য
UNIVERSITY OF KALYANI

বাংলা ভাষা বিকাশের ইতিহাস ১৩০০ বছর পুরনো। চর্যাপদ এ ভাষার আদি নিদর্শন। অষ্টম শতক থেকে বাংলায় রচিত সাহিত্যের বিশাল ভাণ্ডারের মধ্য দিয়ে অষ্টাদশ শতকের শেষে এসে বাংলা ভাষা তার বর্তমান রূপ পরিগ্রহণ করে। বাংলা ভাষার লিপি হল বাংলা লিপি। বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গে প্রচলিত বাংলা ভাষার মধ্যে শব্দগত ও উচ্চারণগত সামান্য পার্থক্য রয়েছে। বাংলার নবজাগরণে ও বাংলার সাংস্কৃতিক বিবিধতাকে এক সূত্রে গ্রন্থনে এবং বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিকাশে তথা বাংলাদেশ গঠনে বাংলা ভাষা ও সাহিত্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।


উপভাষা কাকে বলে? কয় প্রকার ও কি কি?? তাদের সীমানা নির্ধারণ কর।

উপভাষা : কোনো একটি ভাষা যদি বৃহত্তর অঞ্চলে বহু সংখ্যক মানুষের দ্বারা ব্যবহৃত হয়, তাহলে অঞ্চলভেদে সেই ভাষার মধ্যেও কিছু কিছু স্বতন্ত্র আঞ্চলিক উচ্চারণবিধি পরিলক্ষিত হয় সেই আঞ্চলিক বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন একই ভাষার অন্তর্গত ভিন্ন ভিন্ন ভাষার রীতিকে বলা হয় উপভাষা। সুকুমার সেন লিখেছেন— কোনো ভাষা সম্প্রদায়ের অন্তর্গত ছোট ছোট দল বা অঞ্চলে প্রচলিত বিশেষ ভাষা ছাঁদকে উপভাষা বলে।

শ্রেণীবিভাগ

বাংলা ভাষায় অঞ্চলভেদে ভিন্ন উচ্চারণ হয়ে থাকে, যেমন: পূর্ববঙ্গের একটি উপভাষায় বলা হয়, 'আমি অহন ভাত খামু না' যা আদর্শ বাংলায় বলা হয়, 'আমি এখন ভাত খাব না।' ভাষাবিদ সুকুমার সেন বাংলা উপভাষার শ্রেণীবিন্যাস করেছেন।[১] পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের বাংলা ভাষা উচ্চারণ ভিত্তিতে আলাদা। তাই, বাংলা উপভাষা পাঁচ প্রকার:

• রাঢ়ী উপভাষা

• বঙ্গালী উপভাষা

• বরেন্দ্রী উপভাষা

• ঝাড়খণ্ডী উপভাষা

• রাজবংশী উপভাষা


Q:- বঙ্গালী উপভাষার প্রচলনস্থান নির্দেশ কর এবং এই উপভাষার বিশিষ্ট লক্ষণাবলীর পরিচয় দাও।
                             

ঙ)বঙ্গালীর উত্তম পুরুষে ‘ম’ (করুম, যামু)। অতীতকালে রাঢট়ীতে 'লুম', 'লেম' বঙ্গালীতে 'লাম'।

চ)বঙ্গালীতে শব্দভাণ্ডারে মূলতঃ ঐক্য থাকলেও ধ্বনি-তাত্ত্বিক পার্থক্য বর্তমান (রাঢ়ীতে কেষ্ট, ছেরাদ্দ, নেমন্তন, বঙ্গালীতে 'কিশন, ছাদ্দ, নিমন্তন্ন')।



Q:-রাঢ়ী উপভাষার  অঞ্চল বা এলাকা উল্লেখ করে এই উপভাষার রূপতাত্ত্বিক ও ধ্বনিতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য লেখ।

রাঢ়ী উপভাষার  অঞ্চল বা এলাকা:

বর্তমান পশ্চিমবঙ্গের প্রধান উপভাষা
(dialect) রাঢ়ী। যদিও মােটামুটিভাবে রাঢ়ীর দুটি প্রধান বিভাগ-পূর্ব ও পশ্চিম, তবু সূক্ষ্ম বিচারে রাঢ়ীর বিভাগ ৪টি। এগুলি হল:

(ক) পূর্ব-মধ্য (east central) : কলকাতা, উত্তর ২৪ পরগনা, হাওড়া।
(খ) পশ্চিম-মধ্য (west Central) : পূর্ব বর্ধমান, পূর্ব বীরভূম, হুগলি, বাঁকুড়া।
(গ) উত্তর-মধ্য (north Central) : মুর্শিদাবাদ, নদিয়া, দক্ষিণ-মালদহ।
(ঘ) দক্ষিণ-মধ্য:   উত্তর-পূর্ব মেদিনীপুর, দক্ষিণ ২৪ পরগনা (ডায়মন্ড হারবার)।

রাঢ়ীর উপভাষার বৈশিষ্ট্য :

(১)রাঢ়ী উপভাষার ধ্বনিতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য (phonological features) :

(ক) ই, উ, ক্ষ এবং য-ফলা যুক্ত ব্যঞ্জনের পূর্ববর্তী অ’-এর উচ্চারণ হয় ‘ও। যেমন—অতি > [ওতি], মধু > [মােধু], লক্ষ > [লােক্‌খাে], সত্য >[শােত্তো]। অন্য ক্ষেত্রেও অ-কারের ও-কার-প্রবণতা দেখা যায়। যেমন--মন >[মোন], বন > [বােন]।

(খ) পূর্ব বাংলার বঙ্গালী উপভাষায় শব্দের মধ্যে অবস্থিত ‘ই' এবং 'উ' সরেএসে তার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের পূর্বে উচ্চারিত হয়। যেমন- করিয়া > কইরা (অর্থাৎ ক্ + অ + র + ই + হ্ + অ > ক্ + অ + ই + র + য + আ)। এই প্রক্রিয়াকে বলে অপিনিহিতি।
                    এখানে অপিনিহিতির ফলে পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের পূর্বে সরে আসা এই ‘ই’ ও ‘উ’ পূর্ববর্তী স্বরধ্বনির সঙ্গে মিশে যায় এবং তার পরবর্তী স্বরধ্বনিকেও পরিবর্তিত করে ফেলে। যেমন—কইর ্যা > করে (ক + অ+ ই +র +য় + আ > ক্ + অ + র + এ) । একে অভিশ্রুতি বলে।

(গ) রাঢ়ীতে স্বরসঙ্গতির ফলে শব্দের মধ্যে পাশাপাশি বা কাছাকাছি অবস্থিত বিষম স্বরধ্বনি সম স্বরধ্বনিতে পরিবর্তিত হয়ে গেছে। দেশি>দিশি (দ + এ+ শ + ই + > দ্ + ই + স্ + ই) ইত্যাদি।

 (ঘ) শব্দমধ্যস্থ নাসিক্য ব্যঞ্জন যেখানে লােপ পেয়েছে সেখানে পূর্ববর্তী স্বরের নাসিক্যীভবন ঘটেছে। যেমন বন্ধ > বাঁধ। কোথাও কোথাও নাসিক্য ব্যঞ্জন না থাকলেও স্বরধ্বনির স্বতো নাসিকীভবন দেখা যায়। যেমন—পুস্তক > পুথি >পুঁথি (গ্রন্থ)।

(ঙ) শব্দের আদিতে শ্বাসাঘাত থাকলে শব্দের অন্তে অবস্থিত মহাপ্রাণ ধ্বনি( বর্গের দ্বিতীয় ও চতুর্থ বর্ণ) স্বল্পপ্রাণ (বর্গের প্রথম ও তৃতীয় বর্ণ) উচ্চারিত হয়। যেমন—দুধ > দুদ ইত্যাদি।
(চ) শব্দের অন্তে অবস্থিত অঘােষ ধ্বনি (বর্গের প্রথম, দ্বিতীয় বর্ণ ইত্যাদি)কখনাে কখনাে সঘােষ ধ্বনি (বর্গের তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম বর্ণ ইত্যাদি)হয়ে
যায়। যেমন—ছত্র > ছাত > ছাদ।

(ছ) ‘ল’ কোথাও কোথাও 'ন' রূপে উচ্চারিত হয়। যেমন-লবণ > নুন, লুচি > নুচি, লৌহ > নােয়া।

(২)রাঢ়ী উপভাষার রূপতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য :
(ক) কর্তৃকারক ছাড়া অন্য কারকে বহুবচনে -'দের' বিভক্তি যােগ হয়।
যেমন : কর্মকারক--আমাদের বই দাও। করণকারক--তােমাদের দ্বারা একাজ হবে না।

(খ) সাধারণত সকর্মক ক্রিয়ার দুটি কর্ম থাকে—মুখ্য কর্ম ও গৌণ কর্ম। রাঢ়ীতে গৌণ
কর্মের বিভক্তি হচ্ছে ‘কে’ এবং মুখ্য কর্মে কোনাে বিভক্তি যােগ হয় না।
যেমন—আমি রামকে (গৌণকর্ম) টাকা (মুখ্য কর্ম) ধার দিয়েছি।

(গ) অধিকরণ কারকে ‘এ’ এবং ‘-তে বিভক্তির প্রয়ােগ হয়।
যেমন- ঘরেতে ভ্রমর এলাে গুণগুণিয়ে।
 গজদন্ত-মিনারে বসে জনতার প্রতি প্রেমের বাণী
প্রচার করা ঠিক নয়, বিবেকানন্দের মতাে সারা দেশ পায়ে হেঁটে দেখতে হবে।

 (ঘ) সদ্য অতীত কালে প্রথম পুরুষের অকর্মক ক্রিয়ার বিভক্তি হল 'ল'।
যেমন—সে গেল = He went) ;
কিন্তু সকর্মক ক্রিয়ার বিভক্তি হল ‘-লে’
(যেমন—সে বললে = He said)।
সদ্য অতীত কালে উত্তম পুরুষের ক্রিয়ার
বিভক্তি হল ‘লুম’
(যেমন—আমি বললুম = I said)

(ঙ) মূল ধাতুর সঙ্গে ‘আছ’ ধাতু যােগ করে সেই আছ ধাতুর সঙ্গে কাল ও পুরুষের বিভক্তি যােগ করে ঘটমান বর্তমান ও ঘটমান অতীতের রূপ গঠন করা হয়।
 যেমন- কর + ছি = করছি (আমি করছি),
কর + ছিল = করছিল। (সে করছিল)।


Q:- বরেন্দ্রী উপভাষার অঞ্চল বা এলাকা উল্লেখ করে এই উপভাষার রূপতাত্ত্বিক ও ধ্বনিতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য লেখ।

বরেন্দ্রী উপভাষার ভৌগলিক অঞ্চল :

জলপাইগুড়ি, মালদহ, দিনাজপুর, রাজশাহী পাবনা।

বরেন্দ্রী উপভাষার pdf download here


Q:- ভাষা কাকে বলে? ভাষার বৈশিষ্ট্য ও অংশ ? ভাষা কাকে বলে?

ভাষা হল মানুষের যোগাযোগের  সহজাত মাধ্যম বা বাহনই হল ভাষা। ভাষার সংজ্ঞায়ন করতে হলে, যে সংজ্ঞাটি সবার প্রথমে মাথায় আসে; তা হল, মানুষের বাকযন্ত্র থেকে উৎপন্ন এবং ভাবপ্রকাশে সক্ষম অর্থবোধক ধ্বনিকে বলা হয় ভাষা।

তবে ভাষা শুধুমাত্র মৌখিক কোন বিষয় নয়, বরং লিখিত শব্দ (letters), অঙ্গভঙ্গিও ভাষা হিসেবে কাজ করে। অর্থাৎ, ভাষা হল অঙ্গভঙ্গি, মৌখিক শব্দ বা লিখিত শব্দের মাধ্যমে যোগাযোগের একটি প্রতীকী মাধ্যম, যা কিনা অর্থ প্রকাশে সক্ষম। 

1)ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে, মনুষ্য জাতি যে ধ্বনি বা ধ্বনি সকল দ্বারা মনের ভাব প্রকাশ করে, তাকে ভাষা বলে।

2)ড. সুকুমার সেনের মতে, মনের ভাব প্রকাশ করার নিমিত্ত বিভিন্ন জাতির বা সমাজের সকল সভ্যের বোধগম্য বাক্যসমূহের সমষ্টিকে ভাষা

3)ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে, মনের ভাব প্রকাশের জন্য বাগযন্ত্রের সাহায্যে ধ্বনির দ্বারা নিষ্পন্ন, কোন বিশেষ জনসমাজে ব্যবহৃত, স্বতন্ত্রভাবে অবস্থিত তথা বাক্যে প্রযুক্তি শব্দসমষ্টিকে ভাষা বলে।

4)ড. মুহম্মদ আবদুল হাই এর মতে, এক এক সমাজের সকল মানুষের অর্থবোধক ধ্বনির সমষ্টিই ভাষা।

                 সুতরাং বলা যায়, বাগযন্ত্রের সাহায্যে (নাক, কন্ঠ, তালু,দাঁত, জিহ্বা ইত্যাদি) উচ্চারিত অর্থবোধক ধ্বনি সমষ্টিই হলো ভাষা।

ভাষার বৈশিষ্ট্য:
1.যে কোন ধ্বনি বা শব্দ মাত্রই ভাষা নয়; বরং, শুধুমাত্র বোধগম্য ধ্বনি বা শব্দই হল ভাষার মূল।

2.ভাষা অবশ্যই অর্থপূর্ণ হবে।

3.পরস্পরের ভাবের আদান-প্রদানের মাধ্যম।

4.ভাষা বক্তব্যের অন্তর্গত রূপকে প্রকাশ করে।

5.ভাষা মানুষের স্বভাব, সভ্যতা এবং সংস্কৃতিকে প্রকাশ করে।

6.একটি বিশেষ সম্প্রদায়, জাতি বা গোষ্ঠীর মধ্যে প্রচলিত ও ব্যবহৃত ভাব প্রকাশের মাধ্যম হিসেবে একটি ভাষা ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

7.মানুষের স্বেচ্ছাকৃত আচরণ ও অভ্যাসের সমষ্টি হল ভাষা।

8.ভাষা হল মানুষের স্বেচ্ছাকৃত আচরণ ও অভ্যাসের সমষ্টি।

9.ধ্বনি, শব্দ, পদ ও বাক্যের বাহ্যিক ও আভ্যন্তরিণ গাঠনিক পর্যায়কে রক্ষাকারী শ্রেষ্ঠ মাধ্যম হল ভাষা।

10.দেশ, কাল ও পরিবেশভেদে ভাষার পার্থক্য ও পরিবর্তন ঘটে থাকে। 

ভাষার মূল অংশ:

পৃথিবীর যেকোন ভাষাকে বিশ্লেষণ করা হলে মৌলিক উপাদান হিসেবে মূলত ৪ টি অংশ পাওয়া যায়। এরা হল-

• ধ্বনি (sound)

• শব্দ (word)

• বাক্য (sentence)

• অর্থ (meaning) 

ধ্বনি হল ভাষার সবচেয়ে মৌলিক বা মূল উপাদান। ধ্বনি, মূলত ভাষার মৌখিকরূপ প্রকাশক উপাদান, আর এই মৌখিক উপাদানের লিখিত চিহ্নই বা symbol হল বর্ণ। 

একাধিক ধ্বনির সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় শব্দ। তবে একাধিক শব্দকে ব্যকরনের নিয়ম মাফিক গঠন করা হলে তা থেকে উৎপন্ন হয় বাক্য এবং যা মূলত ভাব প্রকাশের ক্ষেত্রে ভাষা তৈরি করে, যা আমাদের কাছে মূলত অর্থ প্রকাশ করে থাকে।  

[  ] বিশেষভাবে লক্ষ্যনীয়,

ভাষার মৌলিক উপাদান বা ক্ষুদ্রতম একক হল ধ্বনি বা বর্ণ; ভাষার মূল উপকরণ, একক বা বৃহত্তম একক হল বাক্য।  

পৃথিবীতে বর্তমানে প্রচলিত ভাষার সংখ্যা নির্ভূল্ভাবে ঠিক কতটি তার সঠিক কোন হিসাব নেই; তবে ভাষা বিজ্ঞানীদের ধারণা অনুযায়ী পৃথিবীতে বর্তমানে সাড়ে ৩ হাজারেরও বেশি ভাষা প্রচলিত আছে। 



for more notes click here and folow us

উপভাষা কাকে বলে? কয় প্রকার ও কি কি?? তাদের সীমানা নির্ধারণ কর।

ভাষা কাকে বলে? ভাষার বৈশিষ্ট্য ও অংশ

বাংলা ভাষা ও সাহিত্য 1st semester 1 ও 2 paper suggetion 

পারিভাষিক শব্দ কি বা কাকে বলে | পারিভাষিক শব্দের প্রয়োজনীয়তা ও পরিভাষা তালিকা

 NCF-2005 FOR PRIMARY TET

ধ্বনি পরিবর্তনের রীতি | dhoni poribortoner riti mcq|primary TET

ভারতীয় ভাষা পরিষদ l Bhartiya -arya Bhasha

জীবনস্মৃতি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর । rabindra nath tagor jibon sriti 

বরেন্দ্রী উপভাষার অঞ্চল বা এলাকা উল্লেখ করে এই উপভাষার রূপতাত্ত্বিক ও ধ্বনিতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য লেখ।

বেকারত্ব কি? এর কারণ , দারিদ্র্যের সংজ্ঞা দাও,  কারণ , ব্যক্তিগত ও গােষ্ঠীগত জীবনে সংস্কৃতির প্রভাব , সংস্কৃতি কি

B.A. (Hons.) Bengali, Bachelor of Arts Honours in Bengali, Syllabu…

Philosophy Short Essay Questions | My Best Writer











Comments

Popular posts from this blog

SSC GD Model Question Paper for Hindi grammar

Subscribe Our youtube channel- Click Here SSC GD Previous Papers, Model Papers, Sample Papers PDF Download link is available here. You will find the direct link to access all the SSC GD Previous Papers and Model Papers and also the link to download the SSC GD Sample Papers. By this, aspirants will be able to make preparations for their upcoming SSC GD Examinations 2023. Keep Scrolling through this article for more details. • SSC GD Previous Papers • SSC General Duty Model Papers • Instructions to use the GD Constable Model Papers • SSC GD Sample Papers PDF Download The Staff Selection Commission (SSC) has published the SSC GD Previous Papers on the official web portal ssc.nic.in. The Authority uploads the previous year’s papers annually to help out the aspirants prepare for the examinations. This helps the aspirants to get an idea for the examination question paper and to complete the practice of the syllabus accordingly. Recently, the Staff Selection Co...

Hindi Alphabet Varnamala and Latters

  Hindi Alphabet Varnamala and Latters edited by study care(kajem shaikh) Table of Contents l  Hindi Alphabet Varnamala and Latters l  Hindi Alphabet Vowel ( हिंदी   वर्णमाला   स्वर ) l  Hindi Alphabet Consonant ( हिंदी   वर्णमाला   व्यंजन ) l  Hindi Varnamala Chart ( हिंदी   वर्णमाला   चार्ट ) l  Hindi Sanjukt Alphabate ( हिंदी   संजुक्त   वर्णमाला ) l  Hindi Varnamala Chart pdf Download l  Hindi Varnamala in English l  Hindi Alphabet Varnamala FAQs   Hindi Alphabet Varnamala and Latters   हिंदी   भाषा   विश्व   की   समस्त   भाषाओं   में   सर्वाधिक   वैज्ञानिक   भाषा   है , जिसे   भारत   की   राष्ट्रभाषा   और   राजभाषा   का   दर्जा   हासिल   है।   विश्व   की   प्रत्येक   भाषा   की   तरह   ही   हिंदी   भाषा   ...

Paryayvachi Shabd practice set-2 (पर्यायवाची शब्द) Synonyms in Hindi, समानार्थी शब्द

Paryayvachi Shabd (पर्यायवाची शब्द) किसे कहते हैं? पर्याय शब्द का अर्थ समान होता है. पर्यायवाची शब्द का अर्थ हुआ समान अर्थ वाला. अर्थ की समानता व्यक्त करने वाले शब्दों के समूह को पर्यायवाची शब्द कहते हैं. किसी भी भाषा में पर्यायवाची शब्द का बहुत महत्व होता है किन्तु किसी शब्द के प्रत्येक पर्यायवाची शब्द का प्रयोग समान अर्थ में नहीं होता है. Paryayvachi Shabd Hindi Paryayvachi Shabd Hindi 01. अंक - गोद, क्रोड़, पार्श्व, संख्या, गिनती, आँकड़ा 02. अंग - भाग, अंश, हिस्सा, गात्र, पक्ष, अवयव, अज़ो 03. अंगिका - कंचुकी, अँगिया, चोली, ब्रा, बॉडिस 04. अँगूठि - मुद्रिका, मुँदरी, छल्ला, रिंग 05. अंचल - क्षेत्र, इलाका, प्रदेश, प्रान्त, भाग, आँचल, पल्लू, किनारा 06. अंजाम - नतीजा, परिणाम, फल, अंत, ख़ात्मा, परिणाम 07. अंत - अवसान, इति, आख़िर, उन्मूलन, नाश, संहार 08. अंतर - फ़र्क़, भिन्नता, भेद, असमानता, फ़ासला, दुरी 09. अंतराल - मध्यांतर अवकाश अंतर समयांतर 10. अंतर्धान - ओझल, ग़ायब, तिरोभूत, तिरोहित, लुप्त 11. अक्सर - अधिकतर, अमूमन, बहुधा, बार-बार 12. अनादर - निरादर, तिरस्कार, अपमान, अवज्ञा, अव...