गुरुवार, 16 फ़रवरी 2023

বাংলা সাহিত্যে উপন্যাসিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান

 

 বাংলা সাহিত্যে উপন্যাসিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান আলোচনা করো  

By STUDY CARE(KAJEM SHAIKH)

 

বিভূতিভূষণ সম্পর্কে  সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

 

1. বিভূতিভূষণ কবে কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?

 

উঃ ১৮৯৪ সালের ১২ই সেপ্টেম্বর হালিশহরের কাছে মুরাতিপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন

 

2. বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের পিতা  মাতার নাম কী?

 

উঃ পিতা মহানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায়  এবং মাতা মৃণালিনী দেবী

 

3. বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রকাশিত প্রথম গল্পের নাম কী? গল্পটি কবে কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?

 

উঃ প্রথম গল্পের নাম উপেক্ষিতা গল্পটি ১৩২৮ (১৯২২) সালে মাঘ মাসে প্রবাসীপত্রিকায় প্রকাশিত হয়

 

4. বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রথম  শেষ উপন্যাসের নাম কী?

 

উঃ প্রথম উপন্যাস পথের পাঁচালী এবং শেষ উপন্যাস হল ইছামতী

 

5. ‘পথের পাঁচালীউপন্যাসটি কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয় ?

 

উঃ বিচিত্রাপত্রিকায় প্রকাশিত হয়

 

6. ‘পথের পাঁচালীউপন্যাসটি কটি খণ্ডে বিভক্ত? খণ্ডগুলির নাম লেখো

 

উঃ তিনটি খণ্ডে বিভক্ত বল্লালী বালাই (পরিচ্ছেদ -), আম আঁটির ভেঁপু (পরিচ্ছেদ  -২৮), অক্রুর সংবাদ (পরিচ্ছেদ ২৯-৩৮)

 

7. ‘অশনি সংকেতউপন্যাসটি কবে কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?

 

উঃ মাতৃভূমিপত্রিকায় ১৯৪৬ ৪৭ খ্রীষ্টাব্দে ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশিত হয়

 

8. প্রকাশসালসহ বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের রচিত উপন্যাসগুলির নাম লেখো

 

পথের পাঁচালী -১৯২৯ খ্রীষ্টাব্দ

 

 

 

অপরাজিত ১৯৩২ খ্রীষ্টাব্দ

 

দৃষ্টিপ্রদীপ ১৯৩৫ খ্রীষ্টাব্দ

 

চাঁদের পাহাড় ১৯৩৮ খ্রীষ্টাব্দ

 

আরণ্যক ১৯৩৯ খ্রীষ্টাব্দ

 

মরণের ডঙ্কা বাজে ১৯৪০ খ্রীষ্টাব্দ

 

আদর্শ হিন্দু হোটেল ১৯৪০ খ্রীষ্টাব্দ

 

বিপিনের সংসার ১৯৪১ খ্রীষ্টাব্দ

 

দুইবাড়ী ১৯৪১ খ্রীষ্টাব্দ

 

মিসমিদের কবচ ১৯৪২ খ্রীষ্টাব্দ

 

অনুবর্তন ১৯৪২ খ্রীষ্টাব্দ

 

দেবযান ১৯৪৪ খ্রীষ্টাব্দ

 

কেদাররাজা ১৯৪৫ খ্রীষ্টাব্দ

 

হীরা মানিক জ্বলে ১৯৪৬ খ্রীষ্টাব্দ

 

অথৈজল ১৯৪৭ খ্রীষ্টাব্দ

 

ইছামতী ১৯৫০ খ্রীষ্টাব্দ

 

দম্পতি ১৯৫২ খ্রীষ্টাব্দ (মৃত্যুর পরে প্রকাশিত)

 

অশনি সংকেত ১৯৫৯ খ্রীষ্টাব্দ (মৃত্যুর পরে প্রকাশিত)

 

9. প্রকাশকালসহ বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের রচিত ছোটদের উপন্যাসগুলির নাম লেখো

 

চাঁদের পাহাড় ১৯৩৮ খ্রীষ্টাব্দ

 

মরণের ডঙ্কা বাজে ১৯৪০ খ্রীষ্টাব্দ

 

মিসমিদের কবচ ১৯৪২ খ্রীষ্টাব্দ

 

হীরা মানিক জ্বলে ১৯৪৬ খ্রীষ্টাব্দ

 

10. প্রকাশকালসহ বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের রচিত বারোয়ারি উপন্যাসগুলির নাম লেখো

 

 কো-এডুকেশন ১৯৪০

 

মীনকেতুর কৌতুক ১৯৪১

 

পঞ্চদশী - ১৯৪১

11. প্রকাশকালসহ বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের রচিত দিনলিপিগুলির নাম লেখো

 

উঃ স্মৃতির রেখা ১৯৪১ খ্রীষ্টাব্দ

 

তৃণাঙ্কুর ১৯৪৩ খ্রীষ্টাব্দ

 

উর্ম্মিমুখর ১৯৪৪ খ্রীষ্টাব্দ

 

উৎকর্ণ ১৯৪৬ খ্রীষ্টাব্দ

 

হে অরণ্য কথা কও ১৯৪৮ খ্রীষ্টাব্দ

 

12. প্রকাশকালসহ বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের রচিত ভ্রমণ কাহিনীটির নাম লেখ গ্রন্থটি কবে প্রকাশিত হয়

 

উঃ বনে পাহাড়ে  প্রকাশিত হয় ১৯৪৫ সালে

 

13. কোন উপন্যাসের জন্য বিভূতিভূষণ মরণোত্তর রবীন্দ্র পুরস্কার পান

 

উঃ ইছামতীউপন্যাসের জন্য মরণোত্তর রবীন্দ্র পুরস্কার পান

 

বাংলা সাহিত্যে উপন্যাসিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান আলোচনা করো 

By STUDY CARE(KAJEM SHAIKH)

 

 বাংলা সাহিত্যের নতুন দিগন্ত উন্মোচন হয়েছিল  উপন্যাস বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে গ্রাম বাংলার প্রকৃতি তার সাহিত্যে বারবার জীবন্ত হয়ে উঠেছে তার সাহিত্য সৃষ্টির অপু চরিত্র আজ সমস্ত বিশ্বের মানুষকে প্রকৃতির প্রতি গ্রাম বাংলার প্রতি আকর্ষিত করে তুলেছে সেই কারণে বাংলা সাহিত্য জগতে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে এই প্রশ্নটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই কারণে এখানে তা পরিকল্পিতভাবে নোট আকারে লেখা হলো 

 

 আমাদের এই কলকব্জাময় কালিঝুলি মাখা জগতে কেবল ট্রামের টনটন, বাসের ঘ্যাঁসঘ্যাঁস, শুট-বুটের ঠকাঠক এই যন্ত্রের মন্ত্রে চলিত দুনিয়ায় যখন প্রায় হাঁপিয়ে উঠি তখন যে ধ্যানমৌন অশ্বত্থ গাছটি আমাদের ক্লান্তি জুড়িয়ে দেয় সাহিত্যের আঙিনায় তাঁরই নাম বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়

 

বিভূতিভূষণ প্রায় অধিকাংশ রচনাতেই প্রকৃতিকে মানব জীবনের সাথে একত্র, সম্পৃক্ত করে দেখিয়েছেন কখনো বা এই প্রকৃতিকে আধ্যাত্মনুভূতির আধার রূপে চিত্রিত করেছেন মানুষপ্রকৃতিঈশ্বর তিনে মিলে বিভূতিভূষণের সাহিত্যলোক গড়ে উঠেছে কল্লোল যুগের স্বভাবসিদ্ধ রক্তমাংস প্রাণের ত্রিধাতু মিশ্রিত শারীর শবাসনে না বসেও তিনি তাঁর সৃষ্টিতে যেন সুদূর স্বর্গলোকের অমৃতগন্ধ বয়ে এনেছেন

 

 

বিভূতিভূষণের সার্থকতম রচনা তাঁর প্রথম উপন্যাস পথের পাঁচালী’ (১৯২৯) অপুর জীবনের পথ চলার কাহিনীই পথের পাঁচালী আসলে উপন্যাসটাই মুগ্ধমনের যাত্রাপথের কাহিনী জীবন পথের বিচিত্র আনন্দযাত্রার অদৃশ্য তিলক ললাটে এঁকে পথের আহ্বানে অপু এগিয়ে চলবেএই আশ্বাসে পথের পাঁচালীর সমাপ্তি এখানে দুর্গাকে লেখক প্রকৃতির সারল্য - মুক্তি  আনন্দের প্রতিমারূপে উপস্থাপিত করেছেন ইন্দিরা ঠাকুরণ প্রাচীনকালের প্রতিনিধি হরিহর স্বপ্ন-বিলাসী, বাস্তববিমুখ, সংসারউদাসীন, ভ্রাম্যমান কথক জীবনকে লেখক স্বীকার করেছেন এবং তার মাঝে স্থাপিত করেছেন অপুকে-

 

এই অল্প বয়সেই তাহার মনে বাংলার মাঠ, নদী, নিরালা বন প্রান্তরের সুমুখ জ্যোৎস্না রাত্রির যে মায়ারূপ অঙ্কিত হইয়া গিয়াছিল, তাহার উত্তরকালের শিল্পী জীবনের কল্পনা মুহূর্ত গুলি মাধুর্য্যে  প্রেরণায় ভরিয়া তুলিবার তাহাই ছিল শ্রেষ্ঠ উপাদান

 

পরবর্তীকালে রানুদিকে  লীলাকে স্নেহ  ভালোবাসার ভান্ডার রূপে পেয়েছ  অপু অপরদিকে পেয়েছে নিশ্চিন্দিপুরের গ্রাম প্রকৃতির প্রতিনিধি সর্বজয়ার মাতৃস্নেহ একদিকে মৃত্যু, অপরদিকে জীবনের অঙ্গীকার-এই দুইয়ে মিলে পথের পাঁচালী

পথের পাঁচালীর অপুর জীবন বৃত্ত সম্পূর্ণ হয়েছে অপরাজিত’ (১৯৩২)-তে এখানে অপু উপলব্ধি করেছে প্রকৃতি বিযুক্ত জীবন কত ভয়ঙ্কর, নির্মম  শ্রীহীন অপরাজিত’- জীবন জটিল  বহুমুখী এখানে অপু তার মায়ের প্রতীক রূপে অপর্ণাকে পেয়েছে, আবার হারিয়েছে তাই বহির্বিশ্বে বন্ধন মুক্ত জীবন পথিক অপু এবার চলল অজানা দেশের পথে জীবনের চলমানতা, প্রবাহমানতা, অবিচ্ছিন্নতার প্রতিনিধি অপুর ছেলে কাজল রানুদির কাছে রয়ে গেল-

 

চব্বিশ বৎসরের অনুপস্থিতির পর অবোধ বালক অপু আবার নিশ্চিন্দিপুরে ফিরিয়া আসিয়াছে

 

পথের পাঁচালী এবং অপরাজিত ছাড়া বিভূতিভূষণের তিরিশের দশকের আর দুটি উপন্যাস হল – “দৃষ্টিপ্রদীপ’ (১৯৩৫), ‘আরণ্যক’ (১৯৩৯) দৃষ্টিপ্রদীপ উপন্যাসের সাংসারিক রূঢ়তায় তার হাতে রূঢ়তার তালিকা প্রণয়ন হয়ে গেছে মাঝে মাঝে অপ্রাকৃত দৃষ্টি শক্তির আলোকেও সে রূঢ়তা জনিত রসাভাসকে উত্তীর্ণ হতে পারেননি লেখক

 

আরণ্যক উপন্যাসটি সম্পূর্ণ নতুন প্রকৃতির প্রকৃতি এখানে মুখ্য, মানুষ গৌণ সত্যচরনের দেখা এই প্রকৃতি কখনও পরি রাজ্যের মায়াময়, অপার্থিব স্বপ্ন সৌন্দর্য, কখনও প্রেতলোকের বিভীষিকায় আচ্ছন্ন এই উপন্যাসটিতে লেখকের Cosmic Imagination স্ফূরিত হয়েছে আদিম অরণ্য জাতির সংস্পর্শ একদিকে যেমন বন্য মহিষের রক্ষাকর্তা, ট্যাঁড়বারো দেবের কল্পনাকে রূপ দিয়েছেন, অন্যদিকে তেমনই যুগ-যুগান্ত প্রসারিত তাঁর ঐতিহাসিক কল্পনাকে প্রবুদ্ধ করেছে আসলে এসবের পিছনে আছে বিভূতিভূষণের শিল্পী মন-

 

দিকচক্রবালে দীর্ঘ নীল রেখার মত পরিধির সমান এই পাহাড়  বন দুপুরে, বিকালে, সন্ধ্যায় কত স্বপ্ন আনে মনে

 

আরণ্যকের প্রাণ অরণ্য তাই অরণ্যের মানুষ ভানুমতী  দোবরুপান্না যেন অরণ্যের সৌন্দর্য  মর্যাদার প্রতীক

 

বিভূতিভূষণের চল্লিশের দশকের উপন্যাসগুলি হল-‘আদর্শ হিন্দু হোটেলে’ (১৯৪০), হোটেল পরিচলনার অতি জাগ্রত ব্যবসায়িক বুদ্ধির একটি সরস  উপভোগ্য চিত্র আঁকা আছে বিপিনের সংসার’ (১৯৪১) উপন্যাসে নরনারীর প্রেমের চিত্র উপস্থাপিত করেছেন , যা তাঁর স্বভাব বিরুদ্ধ তাই  উপন্যাসে তিনি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেননি দুই বাড়ি’ (১৯৪১) এই ধরণেরই উপন্যাস প্রতিদিনের জীবনের মধ্যে যে রোমান্সের রস এবং ইন্দ্রিয়াতীত উপলব্ধির রহস্যময় ব্যঞ্জনা রয়েছে বিভূতিভূষণ তার প্রতি তর্জনী তুলেছেন  দেবযান’ (১৯৪৪) উপন্যাসে এই আধ্যাত্মিকতা প্রধান স্থানাধিকার করেছে কেদাররাজা’ (১৯৪৫) উপন্যাসে এই কালপর্বে লেখা অনুবর্তন’ (১৯৪২), ‘অথৈজল’ (১৯৪৭) উপন্যাস দুটি উপন্যাস হিসাবে ততটা সার্থক নয়

 

বিভূতিভূষণের শেষ জীবনে রচিত দুটি উপন্যাস হল-‘ইছামতী’ (১৯৫০), ‘অশনি সংকেত’ (মৃত্যুর পর প্রকাশিত, ১৯৫৯) প্রকৃতি প্রেম, জীবনের প্রতি অনুরাগ আর সেই সঙ্গে গভীর ঈশ্বরপ্রেম তিনে মিলে সৃষ্টি হয়েছে ইছামতী উপন্যাসের নায়ক পরিব্রাজক ভবানী বাঁড়ুয্যে গৃহী হয়েছে কিন্তু তার অন্তরে যে অধ্যাত্মপিপাসা তা নষ্ট হয়নি আসলে বিভূতিভূষণ এক অধ্যাত্মবিশ্বাসী, আদর্শবাদী শিল্পী যিনি প্রকৃতি মুগ্ধতায় এবং গ্রাম জীবন  পূর্বতন পারিবারিক জীবনের সারল্যে বিশ্বাস করেন ইছামতীসে বিশ্বাসের ছবি অশনি সংকেততাঁর সমৃদ্ধ উপন্যাস নয় এখানে মৃত্যুর বার্তা শুনতে পেয়েছেন লেখক

 

 

 

বিভূতিভূষণের সাহিত্যের কতকগুলি বৈশিষ্ট্য লক্ষ করা যায়, সেগুলি হল নিম্নরূপ-

 

) বিভূতিভূষণের মুক্ত ভাবনার পক্ষ পুটাশ্রয়ে বাংলার অশিক্ষা-দারিদ্র্য লাঞ্ছিত, রোগাচ্ছন্ন গ্রামীন জীবন আপন স্বভাবকে অতিক্রম না করেও এক বৈশ্বিক মাত্রা অর্জন করেছে

 

) প্রকৃতি, মানুষ, ঈশ্বর-এই তিনটি স্তম্ভে বিভূতিভূষণের সাহিত্যলোক গঠিত তাই তিনি লেখেন-

 

ভবনী বাঁড়ুয্যে মুগ্ধ হয়ে ভাবেন কোন মহাশিল্পীর সৃষ্টি এই অপূরূপ শিল্প, এই শিশুও তার অন্তর্গত

 

) বিভূতিভূষণ মহাকাব্যধর্মী আখ্যান নির্মাণে আগ্রহী ছিলেন কিন্তু গঠনের নিরিখে তাঁর সব উপন্যাসই বহুলাংশে টুকরো কথার মালা গাঁথা-এপিসোডিক

 

) সাধারণভাবে তাঁর ভাষা বহুলাংশে বিবৃতিধর্মী বা Narrative

 

) বিভূতিভূষণের স্বপ্নে কখনও অতি রোমান্টিক, কখনও বা Mystic ধূসরতা লক্ষণীয় অন্যপক্ষে তাঁর বস্তু চিত্রণে Naturalist-এর কঠোর, কঠিন, তাথ্যিক পরিকাঠামো লক্ষণীয়

 

) বিভূতিভূষণ বেদনার্ত প্রেমের রূপকার নন তাই তিনি কল্যাণ কামনার পথে নারী প্রেমের উত্তরণ ঘটিয়েছেন

 

) রোমান্স তাঁর উপন্যাসে ভিড় করেছে

 

বিভূতিভূষণ আমাদের পৃথিবীর অকিঞ্চিৎকর গাছপালা, ফলমূল, ধূলোমাটির উপকরণ নিয়ে আপন চৈতন্যের অলৌকিক শক্তি মাধুর্য্য মণ্ডিত করে সৃষ্টি করেছেন  তাঁর সাহিত্যলোক সারল্য ছিল তাঁর রচনার সাধারণ শৈলী তাই প্রেয়সী নারীর প্রেমও তাঁর রচনায় প্রাকৃতিক পুষ্প-পত্রের মতই সহজ  স্বয়ংপুষ্ট আবার তিনি ছিলেন কল্লোল যুগের আঙ্গীক সচেতন, জীবন জটিলতায় ভারাক্রান্ত এক আনমনা পথিক তিনি স্বপ্নলোকের ভারহীন স্বাদ আর অধরা সুরভিতে সমগ্র চেতনাকে খুশিতে ভরে বিদায় নিয়েছেন আর তাই তিনি বিশ শতকীয় জীবনের পঙ্কপল্বলে মানব সরোবরের শিল্পদূত

 

প্রশ্নটির উত্তর পিডিএফ আকারে পেতে এখানে ক্লিক করুন

  

MORE RELATED POSTS

উপভাষা কাকে বলে? কয় প্রকার ও কি কি?? তাদের সীমানা নির্ধারণ কর।

ভাষা কাকে বলে? ভাষার বৈশিষ্ট্য ও অংশ

বাংলা ভাষা ও সাহিত্য 1st semester 1 ও 2 paper suggetion 

পারিভাষিক শব্দ কি বা কাকে বলে | পারিভাষিক শব্দের প্রয়োজনীয়তা ও পরিভাষা তালিকা

 NCF-2005 FOR PRIMARY TET

ধ্বনি পরিবর্তনের রীতি | dhoni poribortoner riti mcq|primary TET

ভারতীয় ভাষা পরিষদ l Bhartiya -arya Bhasha

জীবনস্মৃতি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর । rabindra nath tagor jibon sriti 

বরেন্দ্রী উপভাষার অঞ্চল বা এলাকা উল্লেখ করে এই উপভাষার রূপতাত্ত্বিক ও ধ্বনিতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য লেখ।

বেকারত্ব কি? এর কারণ , দারিদ্র্যের সংজ্ঞা দাও,  কারণ , ব্যক্তিগত ও গােষ্ঠীগত জীবনে সংস্কৃতির প্রভাব , সংস্কৃতি কি

সামাজিক গোষ্ঠীর সংজ্ঞা , বৈশিষ্ট ও গুরুত্ব

প্রাথমিক গোষ্ঠী ও গৌণ গোষ্ঠীর পার্থক্য গুলো আলোচনা কর।

সামাজিকীকরণ কি l samajikikoron ki সামাজিকীকরণ কি l samajikikoron ki l সামাজিকীকরণে পরিবারের ভূমিকা 

prathomik ghostir songa o boisisto in bengali l প্রাথমিক গোষ্ঠীর ধারণা , বৈশিষ্ট ও গুরুত্ব।

সামাজিক পরিবর্তন কাকে বলেসামাজিক পরিবর্তনের উপাদানসমূহ আলোচনা করো।

সামাজিক স্তরবিন্যাস কী? সামাজিক স্তরবিন্যাসের ধরন কী কী?

সামাজিক পরিবর্তনের কারণসমূহ আলােচনা কর।

বর্ণপ্রথার বৈশিষ্ট্য কী? 'বর্ণ' ও ‘জাতি'-র ধারণার মধ্যে পার্থক্য নিরূপণ কর।

B.A. (Hons.) Bengali, Bachelor of Arts Honours in Bengali, Syllabu…

WB TET Preparation Tips 2023, Study Material

Philosophy Short Essay Questions | My Best Writer


Videos: -

Videosহাট্টিমাটিম টিম - Hattimatim Tim and more | Bengali Rhymes Collection -1

badam badam kacha badam

করোনা l coronavirus l সময়ে বিদ্যালয়ের অবস্থা । পার্ট-1

করোনা l coronavirus l সময়ে বিদ্যালয়ের অবস্থা । পার্ট -2

আমাদের পেজে আসার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ, এই ভাবে আমাদের পেজে আসুন আর সাহিত্য ও ভাষা সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য ও তত্ব পেয়ে যান ।আমাদের সাথে যুক্ত হতে আমাদের ওয়েব সাইট ফলো করুন এবং নিয়মিত ভিসিট করুন। 

আপনার মতামত দিতে চাইলে ইমেল করুন:-
kajemshaikh0365@gmail.com
অথবা , ভিজিট করুন  আমাদের পেজ:-

Classes
Mock Tests
Crack Exams

Website Links click here
Terms & Conditions Privacy Policy
STUDY CARE 
Whatsapp Ask a Doubt

Studycare0365.blogspot.com

Jangipur,Murshidabad

West Bengal, 742213

Call +91 7908497874

Kajemshaikh0365@gmail.com

Site Links

 About Us

• Contact Us

• Disclaimer

• Privacy Policy

• Terms and Conditions

Top Exams

• SSC Exams

• UPSC Exams

• Teaching Jobs

• Railway Exams

• Banking Exams

• Defence Exams

Follow Us

कोई टिप्पणी नहीं:

एक टिप्पणी भेजें

If you have any doubts, let me know or write us Kajemshaikh0365@gmail.com

Featured Post

सामान्य हिंदी की तैयारी Samanya Gyan लुसेंट सामान्य हिंदी PDF सामान्य हिंदी के 51 महत्वपूर्ण प्रश्न Samanya Gyan ke prashn सामान्य हिंदी व्याकरण

सामान्य हिंदी की तैयारी Samanya Gyan लुसेंट सामान्य हिंदी PDF सामान्य हिंदी के 51 महत्वपूर्ण प्रश्न Samanya Gyan ke prashn सामान्य हिंदी व्य...